Home আপডেট ED quizzing Seikh Sahjahan: টাকা পাচার মামলায় শাহজাহানকে জেরা করতে আদালতের অনুমতি নিয়ে জেলে পৌঁছল ED

ED quizzing Seikh Sahjahan: টাকা পাচার মামলায় শাহজাহানকে জেরা করতে আদালতের অনুমতি নিয়ে জেলে পৌঁছল ED

ED quizzing Seikh Sahjahan: টাকা পাচার মামলায় শাহজাহানকে জেরা করতে আদালতের অনুমতি নিয়ে জেলে পৌঁছল ED

[ad_1]

চিংড়ি রফতানির নামে টাকা পাচারের অভিযোগের তদন্তে শেখ শাহজাহানকে জেরা করতে বসিরহাট জেলে গেল ইজি. শনিবার বসিরহাট আদালতে আবেদন করে EDর তরফে জানানো হয়, জেলে গিয়ে শেখ শাহজাহানকে জেরা করতে চায় তারা। ইডির দাবি, শাহজাহানের বিরুদ্ধে চিংড়ি রফতানির নামে মোটা টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ উঠেছে। গত ৫ জানুয়ারির হামলার পর প্রথমবার শাহজাহানের মুখোমুখি হলেন ইডির আধিকারিকরা।

আরও পড়ুন: ৩৫ ডিগ্রিতেই ৪২-র মতো গরম! আজ কলকাতায় কখন বৃষ্টি? নয়া সপ্তাহে আবহাওয়া কেমন হবে?

ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, ভেড়ির ব্যবসার আড়ালে বিদেশে টাকা পাচার করতেন শেখ শাহজাহান। গত ১৪ মার্চ ধামাখালি ও সরবেড়িয়ায় শাহজাহানের সিন্ডিকেটের একাধিক ভেড়ি ব্যবসায়ীর বাড়িতে তল্লাশি চালান ইডি আধিকারিকরা। তার মধ্যে ছিলেন শাহজাহান ঘনিষ্ঠ আইনুল মোল্লাও। তদন্তকারীদের দাবি, ওই ব্যবসায়ীদের বাড়ি থেকে উদ্ধার নথিতে স্পষ্ট যে শাহজাহান বিদেশে চিংড়ি রফতানির ব্যবসার নামে টাকা পাচার করত। সেই দুর্নীতির তদন্তে তাকে জেলে গিয়ে জেরা করছে ইডি।

ইডি সূত্রে খবর, জেলে গিয়ে জেরার সময় শাহজাহান সহযোগিতা না করলে তাঁকে গ্রেফতার করার অনুমতি চাইতে পারেন তদন্তকারীরা। কলকাতার PLMA আদালতের কাছে তাকে গ্রেফতার করার অনুমতি চাইতে পারে ইডি। আদালত ইডিকে জেরা করার অনুমতি দিলে ৫ জানুয়ারির হামলার পর প্রথমবার শেখ শাহজাহানের মুখোমুখি হলেন ইডির আধিকারিকরা।

বলে রাখি, রেশন দুর্নীতির তদন্তে গত ৫ জানুয়ারি শাহজাহানের সরবেড়িয়ার বাড়িতে তল্লাশি করতে যায় ইডি। তখন শাহজাহানের নির্দেশে কয়েক হাজার তৃণমূলি দুষ্কৃতী ইডি আধিকারিক, কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সংবাদমাধ্যমের ওপরে হামলা চালায়। হামলায় ৩ ইডি আধিকারিক আহত হন। তাঁদের মধ্যে ১ জনের আঘাত ছিল বেশ গুরুতর। সেই ঘটনার পর থেকে ৫৫ দিন পলাতক ছিলেন শেখ শাহজাহান। হাইকোর্টের নির্দেশে অবশেষে তাকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয় পুলিশ।

আরও পড়ুন: লোকসভার সান্ত্বনা বিধানসভার উপ-নির্বাচনে! সায়ন্তিকাকে টিকিট TMC-র, ভগবানগোলায় কে?

ইডির ওপর হামলার ঘটনার তদন্তভার সিবিআইকে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। এর পর শাহজাহানকে হেফাজতে নেয় সিবিআই। ২ দফায় সিবিআই হেফাজতে থাকার পর বৃহস্পতিবার তাকে জেল হেফাজতে পাঠিয়েছে আদালত। আদালতে ইডি ও সিবিআই একযোগে জানিয়েছে, ইডি আধিকারিকদের ওপর হামলার সময় বাড়িতেই ছিলেন শেখ শাহজাহান। বাড়িতে বসে ফোন করে হামলাকারীদের জড়ো করেছিলেন তিনি। হামলাকারীদের জড়ো করতে ৩ মিনিটে ২৮টি ফোন করেছিলেন শাহজাহান।

শনিবার বেলা ১টা নাগাদ আদালতের অনুমতি নিয়ে বসিরহাট জেলে পৌঁছন ইডির আধিকারিকরা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সেখানে জেরার প্রক্রিয়া চলছে।

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here