Home ভুঁড়িভোজ Every day around 500 people eats Special Kufi in sreerampore

Every day around 500 people eats Special Kufi in sreerampore

Every day around 500 people eats Special Kufi in sreerampore

[ad_1]

হুগলি : শ্রীরামপুর এসেছেন অথচ কুলফি খাওয়া হয়নি এমন মানুষ হয়তো অনেক কমই রয়েছেন। কারণ শুধু জেলার মানুষ নয় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন এই স্পেশাল কুলফি খাওয়ার জন্য। শুধুমাত্র গরমের সময় নয় বারো মাস এই স্পেশাল কুলফি খাওয়ার জন্য মানুষের ভিড় লেগে থাকে দোকানের বাইরে। তবে গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে একটু স্বস্তি পাওয়ার জন্য ঠাণ্ডা পানীয় বা আইসক্রিমের দিকে না ঝুঁকে শ্রীরামপুর আসলেই মানুষজন চলে আসেন স্পেশাল কুলফি খেতে।

শ্রীরামপুর স্টেশন সংলগ্ন মার্কেট এলাকায় রয়েছে শ্রী দুর্গা মিষ্টান্ন ভান্ডার। সেই দোকানেই বছর ২৬ আগে তৎকালীন মালিক চালু করেছিলেন এই স্পেশাল কুলফি বিক্রি। সেই সময় কুলফির দাম ছিল আট টাকা। ২৬ বছর পরে মালিকানা হস্তান্তর হয়ে যখন বাবা থেকে ছেলের কাছে এসেছে তখন তার দাম হয়েছে ৩০ টাকা।

আরও দেখুন

তবে এই ২৬ বছরে দাম বাড়ার জন্য খরিদ্দার কমেনি বরং বেড়েছে। এখন প্রতিদিন প্রায় পাঁচশো কুলফি বিক্রি হয়। গরমের সময় চাহিদা আরও বেশি থাকলে তখন আরও বেশি কুলফি তৈরি করা হয়। কি ভাবে মিষ্টির দোকানে কুলফি বিক্রি শুরু হলো তার কাহিনিও খুব মজার।

আরও পড়ুন –  KKR’s Biriyani Love|| ক্রমেই বাঙালি হয়ে উঠছে কেকেআর, বিরিয়ানিতে আলুর মোক্ষম আবেগ ছুঁয়ে এত্ত বড় কথা বলে দিল

তৎকালীন মালিক রঞ্জন দাস পেশায় একজন ময়রা ছিলেন। নতুন কোনও স্বাদের মিষ্টি তার ভাল লাগলে তা তিনি নিজের হাতে বানানোর চেষ্টা করতেন।

এইরকমই একদিন রঞ্জন বাবু বাইরে খেতে গিয়েছিলেন সপরিবারে। সেখানে কুলফির সঙ্গে ফালুদা দিয়ে এক অপূর্ব স্বাদের কুলফি তিনি খেয়েছিলেন। তখন থেকেই তার মনে ইচ্ছা জাগে তিনি তার মিষ্টির দোকানে এই কুলফি তৈরি করবেন। তবে সেই স্বাদ তৈরি করাও ছিল খুব কঠিন। দুধ কাজু খোয়া খির দিয়ে যে স্বাদের কুলফি তিনি তৈরি করেছিলেন তার স্বাদ সমস্ত মানুষের মুখে আজও লেগে রয়েছে।

Rahi Halder

আপনার শহর থেকে (হুগলি)

Tags: Hooghly, Sreerampore

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here