Home আপডেট Firhad Hakim: ‘চাঁদে দাগ থাকতে পারে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে নেই,’ অনুরাগকে বার্তা ববির

Firhad Hakim: ‘চাঁদে দাগ থাকতে পারে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে নেই,’ অনুরাগকে বার্তা ববির

Firhad Hakim: ‘চাঁদে দাগ থাকতে পারে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে নেই,’ অনুরাগকে বার্তা ববির

[ad_1]

কলকাতায় এসে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরা নিশানা করেছেন তৃণমূল সরকারকে। দুর্নীতির পাশাপাশি একাদিক ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে বেঁধেন তিনি। তাঁর এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছেন তৃণমূলের একাধিক নেতা-নেত্রী। এবার মুখ খুললেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। দুর্নীতি প্রসঙ্গে পাল্টা তোপ দেগে ফিরহাদ বলেন, চাঁদে দাগ থাকলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর কোনও দাগ নেই।

শনিবার অনুরাগ ঠাকুরের মন্তব্য প্রসঙ্গে ফিরহাদকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। উত্তরে কলকাতার মেয়র বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন স্বচ্ছতার প্রতীক। চাঁদে দাগ থাকতে পারে, কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর কোনও দাগ নেই। সারা জীবনটা একজন সাধুর চেয়ে বেশি পরিষ্কার।’

পড়ুন। সন্দেশখালি–সাধুদের মারধর নিয়ে অনুরাগের আক্রমণ, পাল্টা দিলেন তৃণমূলের শশী

দুর্নীতির নানা অভিযোগে তৃণমূলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীরা জেলে। দলের কেউ কেউ দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন তা আগেও স্বীকার করেছেন মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ। সপ্তাহ খানেক আগেই তিনি বলেন, ‘স্বীকার করতে বাধা নেই, দলের একাংশ দুর্নীতি করেছে। যাঁরা টাকা নিয়ে চাকরি করেছেন, তাঁরা অন্যায় করেছেন। এটা মায়ের মাংস খাওয়ার মতো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুর্নীতি চান না।’

এদিনও তিনি ফের বলেন, কেউ দূর্নীতি করলে তার দায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নয়। পুরমন্ত্রীর কথায়,’সারা জীবন মানুষের জন্য দিয়েছেন। মানুষের জন্য কাজ করেছেন। আমি অন্যায় করলে তার দায়িত্ব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নয়।’

অনুরাগ ঠাকুরকে নিশানা করে তিনি বলেন, ‘বাংলার মানুষ চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তিনি ছিলেন, আছেন, থাকবেন। অনুরাগ ঠাকুররা তাঁকে সরাতে পারবেন না। আইনশৃঙ্খলায় বাংলাই শ্রেষ্ঠ।’

পড়ুন। ফুটপাথ খালি করতে হবে ১৫ দিনের মধ্যে, কলকাতা পুরসভাকে নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

প্রসঙ্গত, এর আগে ফিরহাদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েকে ‘সান্তাক্লজ’-এর সঙ্গে তুলনা করেন। এমনকি তাঁর কাছে রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের চেয়ে উপরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার চাঁদের সঙ্গে তুলনা টানলেন তিনি।

এদিন অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‌বাংলায় তোষণের রাজনীতি চলছে। দুর্নীতিগ্রস্তদের আশ্রয় দেয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। রাম জন্মভূমির শিলান্যাসের সময় বাংলায় কার্ফুর মতো পরিস্থিতি তৈরি করে দেওয়া হয়। হিন্দুদের উৎসবে সামিল হতে দেওয়া হয় না। এখন সাধুদের মারপিট করে, তাঁদের হত্যার চেষ্টা পর্যন্ত হয়েছে।’‌

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here