Home বিদেশ Israel–Hamas war: হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, ভারতের সিদ্ধান্ত কোন দিকে? কার পাশে দাঁড়াল?

Israel–Hamas war: হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, ভারতের সিদ্ধান্ত কোন দিকে? কার পাশে দাঁড়াল?

Israel–Hamas war: হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, ভারতের সিদ্ধান্ত কোন দিকে? কার পাশে দাঁড়াল?

[ad_1]

Israel–Hamas war: সময় বয়ে গেলেও জারি রয়েছে ইসরায়েল আর হামাসের দ্বন্দ্ব। যা গোটা বিশ্বের কাছে এখন হট টপিক। নিহত হচ্ছে প্রচুর নিরীহ মানুষ। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও বিশাল। বারংবার যুদ্ধবিরতির প্রসঙ্গ এলেও, এখনো পর্যন্ত দুই পক্ষ কোন সুষ্ঠু সমাধানে আসেনি। সম্প্রতি এ বিষয়ে জাতিসংঘের একটি প্রস্তাব রাখা হয়েছে। যেখানে কিছু দেশ সেই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে, কেউ বিপক্ষে আবার কেউবা থেকেছে নিরপেক্ষ অবস্থানে। এমত অবস্থায় ভারত কোন দিকে?

‘আজতাক'(হিন্দি) এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে একটি খসড়া প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে যা ইসরাইল-হামাস সংঘর্ষে অবিলম্বে মানবিক যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি সমস্ত জিম্মিদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেছিল। ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ মঙ্গলবার একটি জরুরি বিশেষ অধিবেশনে মিশর কর্তৃক উপস্থাপিত খসড়া প্রস্তাবটি গ্রহণ করে। জাতিসংঘের ১৫৩টি সদস্য দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে। ২৩টি দেশ ভোটদান থেকে বিরত ছিল এবং ১০টি দেশ প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।

আলজেরিয়া, বাহরাইন, ইরাক, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ফিলিস্তিন এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে। দেশ গুলো গাজায় অবিলম্বে মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া দেশগুলির মধ্যে ছিল আমেরিকা, অস্ট্রিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, গুয়াতেমালা, ইসরায়েল, লাইবেরিয়া, মাইক্রোনেশিয়া, নাউরু, পাপুয়া নিউ গিনি এবং প্যারাগুয়ে। রেজোলিউশনে সমস্ত জিম্মিদের অবিলম্বে এবং নিঃশর্ত মুক্তির পাশাপাশি মানবিক অ্যাক্সেস নিশ্চিত করার এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে সমস্ত পক্ষকে তাদের বাধ্যবাধকতা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে। বিশেষ করে গুরত্ব দেওয়া হয়েছে, নাগরিকদের নিরাপত্তায়।

ভারত অবিলম্বে মানবিক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের সমর্থনে ভোট দিয়েছে। তবে প্রস্তাবে হামাসের নাম ছিল না। ভারত অক্টোবরে সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাবে ভোটদানে অনুপস্থিত ছিল যা ইসরায়েল-হামাস সংঘাতে অবিলম্বে মানবিক যুদ্ধবিরতি এবং গাজা উপত্যকায় বাধাহীন মানবিক প্রবেশাধিকারের আহ্বান জানিয়েছিল। জর্ডান কর্তৃক প্রণীত রেজোলিউশনে গাজা উপত্যকা জুড়ে বেসামরিক নাগরিকদের জন্য অবিলম্বে, অবিচ্ছিন্ন, পর্যাপ্ত এবং নিরবচ্ছিন্ন প্রয়োজনীয় পণ্য ও পরিষেবা সরবরাহের আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে এ পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি প্রাণ হারিয়েছে। গত ৭ অক্টোবর হামাস এবং অন্যান্য ফিলিস্তিনি কিছু গোষ্ঠীগুলির দ্বারা পরিচালিত হামলায় ৩৩ শিশু সহ ১২০০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। অপরদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুসারে, গাজায় এ পর্যন্ত অন্তত ১৮,২০৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের প্রায় ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু। আহত হয়েছেন প্রায় ৪৯,৬৪৫ জন।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here