Home আপডেট MNREGA দুর্নীতির দায় পঞ্চায়েত প্রধান ও BDOর, বিস্ফোরক দাবি অভিযুক্তের আইনজীবীর

MNREGA দুর্নীতির দায় পঞ্চায়েত প্রধান ও BDOর, বিস্ফোরক দাবি অভিযুক্তের আইনজীবীর

MNREGA দুর্নীতির দায় পঞ্চায়েত প্রধান ও BDOর, বিস্ফোরক দাবি অভিযুক্তের আইনজীবীর

[ad_1]

মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতির আসল পান্ডা হলেন পঞ্চায়েত প্রধান ও বিডিও। শুক্রবার ইডির তলবে বিধাননগরের সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেওয়ার সময় মক্কেলের হয়ে এই দাবি করলেন অভিযুক্ত বহিষ্কৃত সরকারি আধিকারিক রথীন্দ্রনাথ দে। তাঁর দাবি, রথীনবাবুকে বলির পাঁঠা করেছে দুর্নীতিবাজরা।

২০১৯ সালে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা ১ ব্লকের সুজাপুর পঞ্চায়েতে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে দুর্নীতির খোঁজ পান তৎকালীন বিডিও বিরূপাক্ষ মিত্র। তখন ওই পঞ্চায়েতের এগজিকিউটিভ আধিকারিক ছিলেন রথীন্দ্রনাথবাবু। পঞ্চায়েত প্রধান মমতাজ হোসেনের সঙ্গে যোগসাজস করে ১০০ দিনের টাকা বোন ইতি চট্টোপাধ্যায়ের নামে খোলা ভুয়ো সংস্থায় পাচার করেন রথীন্দ্রনাথ। জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ পৌঁছলে বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন তিনি। তদন্তে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেলে বেলডাঙা থানায় ২টি FIR করেন বীরূপাক্ষবাবু।

আরও পড়ুন: মৎসজীবীরা বাড়ি থেকে দুই মাস পাঁচ হাজার টাকা করে পাবেন, কল্পতরু বাংলার বাজেট

সেই ঘটনার তদন্তে নামে CID. ওদিকে রথীন্দ্রনাথবাবুকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়। অভিযোগ, বহিষ্কৃত ওই কর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে গিয়ে পদে পদে বাধা পান সিআইডির আধিকারিকরা। ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতির তদন্তে নেমে গত মঙ্গলবার রথীন্দ্রনাথ দের বাড়িতে তল্লাশি চালান গোয়েন্দারা। পরদিন তাঁকে ও তাঁর বোন ইতি চট্টোপাধ্যায়কে হাজিরা দেওয়ার জন্য নোটিশ পাঠায় ইডির। ইডির তলবে শুক্রবার সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন রথীন দে ও তাঁর বোন। সেখানেই সংবাদমাধ্যমের সামনে বিস্ফোরক দাবি করেন তাঁর আইনজীবী।

রথীনবাবুর আইনজীবী বলেন, ‘২০১৮ সালে যখন এই দুর্নীতি চালু হয় তখনই রথীন্দ্রনাথ দে তাঁর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ জানায় যে এখানে ভুয়ো জব কার্ডের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হচ্ছে। ৪ – ৫ বার এই অভিযোগ করেন তিনি। রথীন দের অভিযোগে কোনও কর্ণপাত করেননি প্রশাসনিক আধিকারিকরা। পরে এই দুর্নীতি বাড়তেই থাকে। এটাকে ঢাকা দেওয়ার জন্য রথীন দেকে বলি দেওয়া হয়েছিল’।

আরও পড়ুন: মৎসজীবীরা বাড়ি থেকে দুই মাস পাঁচ হাজার টাকা করে পাবেন, কল্পতরু বাংলার বাজেট

তাঁর দাবি, ‘১০০ দিনের কাজ হয় পোর্টালের মাধ্যমে। পোর্টালের পাসওয়ার্ড থাকে পঞ্চায়েত প্রধান ও বিডিওর কাছে। এই দুর্নীতিতে সরাসরি যুক্ত পঞ্চায়েত প্রধান ও বিডিও’।

 

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here