Home আপডেট Nitish Kumar: ইন্ডিয়ার মিটিংয়ে মারাত্মক কাণ্ড! এক কথাতেই চেহারা সামনে

Nitish Kumar: ইন্ডিয়ার মিটিংয়ে মারাত্মক কাণ্ড! এক কথাতেই চেহারা সামনে

[ad_1]

Nitish Kumar: নীতিশ কুমার মাঝবৈঠকে ঘটিয়েছিলেন অবাক কাণ্ড। তৃণমূল নেত্রীর প্রস্তাব বিঁধেছিল কাঁটার মতো!নীতিশ কুমার ফিরবে বিজেপিতে? বিহারে এবার খেলা হতে পারে লালু প্রসাদ যাদব যে অঙ্ক কষছেন তা শুনলে চমকে যাবেন। রাহুল গান্ধী কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের আগে বেশি ইমপরটেন্ট মনে করলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন করাটা। কারণ নীতিশ কুমার ৩ দিন আগের হয়ে যাওয়া বৈঠকে ঘটিয়েছিলেন এমন কান্ড যার পরই জোট থেকে জেডিইউর বেরিয়ে যাওয়ার খবর আসছিল।
কিন্তু বিজেপি বলছে লোকসভা নির্বাচনের আগে বিহারে হবে বড় খেলা। দিল্লির বুকে জোটের বৈঠকের পর মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রেস কনফারেন্স করলেন সেখানে সব দলের নেতারা থাকলেও কেন ছিলেন না নীতিশ কুমার ও লালু প্রসাদ যাদব?

এক্ষেত্রে বেশ কিছু গণমাধ্যম ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দাবি জেডিইউ প্রধান তথা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের নাকি গোঁসা হয়েছিল আর ঠিক সেজন্যই মিটিং ছেড়ে বেরিয়ে গেছিলেন তিনি। আর তাঁর রাগ বা ক্ষোভের কারণ ছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া একটা প্রস্তাব এমনটাই দাবি বহু সংবাদমাধ্যমের দাবি। নীতিশ কুমার নিজের মুখে এমন কোনও কথা বলেননি তৃণমূল নেত্রী ও আপ প্রধান প্রস্তাব করেছিলেন বিরোধী জোটের প্রধানমন্ত্রীর মুখ হিসাবে মল্লিকার্জুন খাড়গেই বাছা হোক। সূত্রের খবর এরপরই নাকি নীতিশ কুমার ও লালুপ্রসাদ যাদব ইন্ডিয়া জোটের মিটিং ছেড়ে চলে যান কিন্তু রাহুল গান্ধী নীতিশ কুমারকে ফোন করে বললেনটা কী? বিজেপিই বা কেন এক্ষেত্রে মজা লুটছে?

জেডিইউ সূত্রে খবর, ক্ষুব্ধ নীতিশ কুমারকে বুঝিয়ে বেশ কিছু রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের অবস্থান কী, তাও স্পষ্ট করে বোঝান তিনি। দুই নেতা ইন্ডিয়া জোটের শক্তি নিয়ে আলোচনা করেন দীর্ঘক্ষণ তবে এখানেই রয়েছে আরেক অঙ্ক ওয়াকিবহল মহলের মত, নীতীশকে চটালে তা আখেরে জোটেরই ক্ষতি। সেক্ষত্রে ইন্ডিয়া জোটের অন্তর্দ্বন্দ্বের বিষয়ে আরও বেশি করে প্রশ্ন উঠতে শুরু করবে প্রশ্ন উঠবে জোটের ভবিষ্যত নেই। তাই কি নীতীশের ক্ষোভ প্রশমনে তড়িঘড়ি তাঁকে ‘সন্তুষ্ট’ করতে ফোন করলেন রাহুল? এরই মধ্যে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে রাহুল গান্ধী বিহারের মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ নিয়ে নীতীশ কুমারের সঙ্গে কথা বলেন। মন্ত্রীসভা সম্প্রসারণে দেরি হওয়ার কারণ হিসেবে লালু প্রসাদ যাদবের সিদ্ধান্তহীনতাকেই নীতীশ দায়ী করেছেন। এরপর আরও এক জল্পনা শুরু হয়েছে, প্রশ্ন উঠছে জেডিইউ ও আরজেডির মধ্যে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে তো?

বিহারের মহাগঠবন্ধনের সরকার সেখানে নীতিশ কুমারের ডেপুটি হলেন তেজস্বী যাদব। লালু প্রসাদ যাদব নাকি এখন তেজস্বীকেই বিহারের মুখ্যমন্ত্রী বানানোর স্বপ্ন দেখছেন, এমনটাই দাবি বিহারের বিজেপি সাংসদ গিরীরাজ সিংয়ের। তাই লালুকে নিয়েও নাকি বেশ অসন্তুষ্ট নীতিশ কুমার গিরিরাজের দাবি, লালু তাঁর ছেলে তেজস্বী যাদবকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী করতে চান সেই কারণেই তিনি মন্ত্রীসভা সম্প্রসারণের অনুমতি দিচ্ছেন না। অন্যদিকে, সূত্রের খবর বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিজে রাহুল গান্ধীকে জানান বৈঠকে ্সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রীর মুখ কে হবেন তার নাম প্রস্তাব করা হবে এই বিষয়ে তিনি অবগত ছিলেন না। সেই কারণেই সামান্য মনক্ষুণ্ণ হয়েছিলেন তিনি। এবার দেখার নীতিশ কুমার এত ক্ষোভ নিয়ে ইন্ডিয়া জোটে কতদিন টিকে থাকেন।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here