Home বিদেশ Pakistan: পাকিস্তানে বড় গুপ্তধন উদ্ধার! ১ টা মন্দিরই বাঁচিয়ে দেবে দেশটাকে

Pakistan: পাকিস্তানে বড় গুপ্তধন উদ্ধার! ১ টা মন্দিরই বাঁচিয়ে দেবে দেশটাকে

Pakistan: পাকিস্তানে বড় গুপ্তধন উদ্ধার! ১ টা মন্দিরই বাঁচিয়ে দেবে দেশটাকে

[ad_1]

Pakistan: পাকিস্তানে বড়সড় গুপ্তধনের খোঁজ! একটা মন্দিরই বাঁচিয়ে দিতে পারে গোটা পাকিস্তানকে। কোন প্রাকৃতিক সম্পদ নাকি সোনা কী পাওয়া গেল? এবার কি মন্দির ভাঙা বন্ধ হবে পাকিস্তানে? নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য শত্রুকেও সাহায্য করে পাকিস্তান। ভারত নয় ইজরায়েলকে অস্ত্র বেচার কথা বলছি। অর্থনীতিতে কাঙাল হওয়া সেই পাকিস্তানে যদি এখন গুপ্তধন মেলে আর তাও আবার কোনও মন্দির থেকে তাহলে ব্যাপারটা কী হতে পারে ভেবে দেখুন একবার। বড়সড় খবর দক্ষিণ-পূর্ব পাকিস্তানের সোয়াট জেলা থেকে এবার মন্দির ধ্বংস করার আগে দুবার ভাবতে হবে জিন্নাহর দেশকে। বিভিন্ন সংবাদপত্র থেকে জানা যাচ্ছে পাকিস্তানে খোঁজ মিলেছে ২,০০০ বছরের পুরোনো মুদ্রার ভান্ডারের। পাকিস্তানের সোয়াট জেলার বাজিরা শহর খুলে দিতে পারে দেশটার ভাগ্য।

ওই এলাকায় একটি প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ থেকে ওই সম্পদ পাওয়া গেছে বলে খবর। রিপোর্ট অনুসারে, প্রত্নতাত্ত্বিকরা এই গুপ্তধন খুঁজে পেয়েছেন। দক্ষিণ-পূর্ব পাকিস্তানের মহেঞ্জোদারোর প্রাচীন স্থানে নির্মিত একটি বৌদ্ধ মন্দিরের ধ্বংসাবশেষে। যেটি প্রায় ২৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের বলে মনে করা হচ্ছে। কি রয়েছে সেই গুপ্তধনে জানলে চমকে যাবেন। জানা যাচ্ছে খননকালে কুষাণ যুগের সম্পদ পাওয়া গেছে। ওই খননের সময়ে পাওয়া মোট ৫.৫ কেজি ওজনের মুদ্রাগুলি তামার তৈরি এবং সেগুলি সবুজ রঙের। পাশাপাশি, সেগুলি সংখ্যায় ১,০০০ থেকে ১,৫০০ ছিল। এদিকে, বাইরের কিছু মুদ্রার ওপর একটি স্থায়ী চিত্রও রয়েছে। গবেষকদের অনুমান, এটি সম্ভবত কুষাণ রাজার অন্তর্গত হতে পারে অর্থাত্‍, সম্প্রতি পাওয়া এই গুপ্তধনটি কুষাণ সাম্রাজ্যের বলে অনুমান করা হচ্ছে।

এক্ষেত্রে একটু বলে রাখি যে কুষাণ সাম্রাজ্যের সময়ে বৌদ্ধ ধর্মের ব্যাপক প্রসার ঘটেছিল। এর আগেও পাকিস্তানের বিশেষজ্ঞরা বলছিলেন পাকিস্তানের কাছে এমন গুপ্তধন রয়েছে যে তারা তার আর্থিক সংকট পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে পারে। তাহলে কি এরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তারা? না আসলে সেক্ষেত্রে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা পাকিস্তানের ‘ব্লু ইকোনমি” কথা বলেছিল। ব্লু ইকোনমি বলতে একটি নির্দিষ্ট ধরনের জল সম্পদ ব্যবস্থাপনাকে বোঝায়। যা উপকূলীয় সব ধরনের কার্যক্রমকে কভার করে। সমুদ্র সংক্রান্ত ব্যবসা ও সেবার মাধ্যমে যেকোনো দেশের রাজস্ব বহুগুণ বৃদ্ধি করা যায়। এবার যে গুপ্তধন হাতে এসেছে তা নিঃসন্দেহে ঐতিহাসিকভাবে ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ সেটা বলাই বাহুল্য। প্রত্নতাত্ত্বিক ও গাইড শেখ জাভেদ আলী সিন্ধি বলেন, ‘ওই স্তূপটি প্রায় ১৬০০ বছর পর ধ্বংসাবশেষের ওপর নির্মিত হয়েছিল খননের সময়ে পাওয়া মুদ্রাগুলি এখন প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণাগারে সাবধানে পরিষ্কার করা হবে।’

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here