Home আপডেট Ration Scam Latest Update:বাকিবুরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রেশন দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন খাদ্য দফতরের আধিকারিকরাও, দাবি ইডির

Ration Scam Latest Update:বাকিবুরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রেশন দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন খাদ্য দফতরের আধিকারিকরাও, দাবি ইডির

Ration Scam Latest Update:বাকিবুরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রেশন দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন খাদ্য দফতরের আধিকারিকরাও, দাবি ইডির

[ad_1]

রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে বহুদিন আগেই গ্রেফতার হয়েছেন বাকিবুর রহমান। তার সূত্র ধরে ইডি হেফাজতে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকও। আর এবার ইডির নজরে খাদ্য দফতরের আধিকারিকরা। এর আগে জানা গিয়েছিল, ‘ম্যানগ্রোভ’ নামক একটি বাংলা সিনেমার প্রযোজনা করেছিলেন রেশন দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত বাকিবুর রহমান। আর সেই ‘ম্যানগ্রোভ’ সিনেমার পরিচালক নাকি ছিলেন খাদ্য দফতরেরই একজন কর্মী। নাম সৌরভ মুখোপাধ্যায়। এদিকে সেই সিনেমার গল্প নাকি লিখেছিলেন খাদ্য দফতরের তৎকালীন অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর পার্থসারথি গায়েন। যদিও বাকিবুরকে সেভাবে চিনতেন না বলেই জানিয়েছেন ‘ম্যানগ্রোভ’-এর পরিচালক। আর এরই মাঝে রিপোর্টে দাবি করা হল, ইডির তদন্তে খাদ্য দফতরের একাংশের জড়িত থাকার সূত্র বেরিয়ে আসছে। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, বাকিবুরই নয়, আরও একাধিক রেশন ডিলারদের গোষ্ঠী বিগত ১ দশক ধরে খাদ্য দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে মিলে অসাধু চক্র গড়ে তুলেছিল। (আরও পড়ুন: আগামী পাঁচ বছরের জন্য দেশের মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার ঘোষণা মোদীর)

ইডি জানাচ্ছে, রেশন দুর্নীতির তদন্তে খাদ্য দফতরের গাড়ির চালক থেকে শুরু করে উচ্চ পদস্থ আধিকারিকের নাম উঠে এসেছে। এছাড়াও আরও সরকারি অফিসার এই দুর্নীতিতে যুক্ত বলে জানা যাচ্ছে। বালুর দুই আপ্তসহায়ক এবং হিসেবরক্ষককে জেরা করেই তাঁদের নাম জানা গিয়েছে বলে দাবি করছে ইডি। এদিকে এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত উত্তর ২৪ পরগার আরও দুই তৃণমূল নেতার নামও জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। এই দুই তৃণমূল নেতাই নাকি আবার রেশন ডিলারও।

এদিকে আরও এক মন্ত্রীর সঙ্গে বাকিবুরের যোগ থাকার খবর সামনে আসছে। জানা যাচ্ছে, এই দুর্নীতিকাণ্ডের অন্যতম ঘুঁটি বাকিবুর রহমানের প্রতিপত্তি বাম জমানা থেকেই ছিল। রিপোর্ট অনুযায়ী, বাকিবুর রহমানের একটি কিডনি নেই। সেটা তিনি দান করেছিলেন বাম জমানার এক হেভিওয়েট মন্ত্রীকে। তারপর থেকেই নাকি ধীরে ধীরে খাদ্যভবনে তাঁর প্রভাব বাড়তে থাকে। শুধু তাই নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে থাকা ফুড কর্পোরেশনের কর্তাদের সঙ্গেও নাকি ঘনিষ্ঠতা ছিল বাকিবুরের।

বাকিবুরের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, নিজের প্রভাব খাটিয়ে বেশি দামে কম পরিমাণ খাদ্য শস্য বিক্রি করতেন বাকিবুর। এভাবেই এই দুর্নীতির সূত্রপাত। অভিযোগ, ৮০০ বা ৬০০ গ্রাম আটা বিক্রি করে এক কেজির দাম নিতেন বাকিবুর। এমনকী কিছু ব্যবসায়ীর সূত্রে চাল যেত বাংলাদেশে। সেই রফতানির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এদিকে অনেক প্রভাবশালী নাকি বাকিবুরের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছিলেন। এর ফলে বাকিবুরের ব্যবসা আরও ফুলে ফেঁপে উঠেছিল। সম্প্রতি দিঘায় একটি বিলাসবহুল হোটেলও তৈরি করেছিলেন বাকিবুর। এরই সাথে এবার সরকারি আধিকারিকদের ওপরও গিয়ে পড়েছে ইডির নজর।

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here