Home আপডেট Recruitment scam: পাহাড়ে নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে বেনামি চিঠি, CBI-কে তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

Recruitment scam: পাহাড়ে নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে বেনামি চিঠি, CBI-কে তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

Recruitment scam: পাহাড়ে নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে বেনামি চিঠি, CBI-কে তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

[ad_1]

পাহাড়ের স্কুলগুলিতে শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতির অভিযোগ অনেক আগেই উঠেছে। সে সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ তুলে একটি বেনামি চিঠি পেয়েছে সিআইডি। চিঠিতে শাসক দলের একাধিক নেতা এবং মন্ত্রীর নাম রয়েছে, যাদের নামে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগের পাশাপাশি পাহাড়ের পুরসভাগুলিতেও নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে চিঠিতে । এবার সেই চিঠির বিষয়ে সিবিআইকে প্রাথমিক অনুসন্ধানের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের মতে, এই চিঠির অধিকাংশ তথ্য নষ্ট হয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: ফের কেঁচো খুড়তে বেরলো কেউটে, GTAতে ৩১৩ বেআইনি শিক্ষক নিয়োগে CID তদন্তের নির্দেশ

আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই চিঠিতে একাধিক তৃণমূল নেতা মন্ত্রীর নাম রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মন্ত্রী তথা তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক, যুবনেতা তৃনাঙ্কুর ভট্টাচার্যের নাম।এছাড়াও বিনয় তামাংয়ের নাম উল্লেখ রয়েছে এই চিঠিতে। তাতে বলা হয়েছে তাদের সৌজন্যে পাহাড়ে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে। এমন চিঠিকে ঘিরে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। 

এক্ষেত্রে তদন্তের জন্য আগেই সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। সেই সময় শিক্ষা দফতর বিধাননগর উত্তর থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে আইসি সেই অভিযোগ জমা নিতে চাননি। কেন তিনি অভিযোগ জমা নেননি? তার ভিত্তিতে হাইকোর্ট আইসিকে রিপোর্ট দিয়ে এর উত্তর জানাতে বলেছে। এই সংক্রান্ত মামলায় বিচারপতি বসু মন্তব্য করেন, ‘পুলিশ কাউকে আড়াল করার চেষ্টা করছে।’ চিঠির বিষয়ে অনুসন্ধান করে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সিবিআইকে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। ২৫ এপ্রিল এ বিষয়ে আদালতের কাছে রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই। এর পাশাপাশি জিটিএ’কেও রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। তাতে জানাতে হবে কতজনের চাকরি হয়েছে? কীভাবে চাকরি হয়েছে? তাদের যোগ্যতা কী ? সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য হলকনামা আকারে জমা দিতে হবে।

উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের সুতির গোঠা হাই স্কুলের শিক্ষক নিয়োগের তদন্ত করছে সিআইডি। সেই তদন্তের সময় এই চিঠিটি সামনে আসে। কোনও পরিচয় না দিয়ে এক সরকারি আধিকারিক চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেছিলেন জিটিএ এলাকায় শিক্ষক নিয়োগে বেনিয়ম হয়েছে। ৩২৩ জনকে নিয়ম বহির্ভূতভাবে নিয়োগ করা হয়েছে। তাতেই একাধিক নেতার নাম উল্লেখ করা হয়। এই নির্দেশের পরে বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, ‘কোনও জায়গাতেই দুর্নীতি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। তদন্ত করলেই সত্যি প্রকাশ্যে আসবে।’

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here