Home আপডেট Sajal Ghosh: বরাহনগরে ভোট প্রচারে গিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে বচসায় জড়ালেন সজল ঘোষ

Sajal Ghosh: বরাহনগরে ভোট প্রচারে গিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে বচসায় জড়ালেন সজল ঘোষ

Sajal Ghosh: বরাহনগরে ভোট প্রচারে গিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে বচসায় জড়ালেন সজল ঘোষ

[ad_1]

লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই রাজ্যের দুটি বিধানসভা কেন্দ্রে রয়েছে উপনির্বাচন। একটি হল ভগবানগোলা, অন্যটি বরাহনগর। উত্তর ২৪ পরগনার বরাহনগরে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন কলকাতা পুরসভার কাউন্সিলর সজল ঘোষ। অন্যদিকে, তৃণমূল প্রার্থী অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই উপলক্ষে নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ। দুজনের মধ্যে তর্কাতর্কির জেরে রীতিমতো উত্তপ্ত হতে থাকে পরিস্থিতি। তবে অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি।

আরও পড়ুন: নাকের বদলে নরুণ, বিধানসভা উপনির্বাচনে বরানগর থেকে সজল ঘোষকে প্রার্থী করল BJP

কী ঘটেছিল?

জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে বরাহনগরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি প্রচারে বেরিয়েছিলেন সজল ঘোষ। তিনি সকলের কাছে ভোট প্রার্থনা করছিলেন। সেই সময় স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে বসেছিলেন ওই ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর শান্তনু মজুমদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের অন্যান্য কর্মী সমর্থকরা। তখন তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন সজল ঘোষ। তৃণমূল কাউন্সিলর সজলের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করেন, ‘এলাকায় কি আপনি কোনও সমস্যা দেখতে পাচ্ছেন?’ তখন সজল ঘোষ বলেন, সমস্যা দেখতে পেলে অবশ্যই তিনি জানাবেন। এরপরেই সজল ঘোষ তৃণমূল প্রার্থীকে কটাক্ষ করে বলেন, সায়ন্তিকা জিতলেও এলাকায় তাঁকে দেখা যাবে না। তখন তৃণমূল কাউন্সিলর বলেন, সায়ন্তিকা ঘোষই জিতবে। পালটা সজল ঘোষ বলেন, বিজেপি এখানে জিতবে। তৃণমূল কাউন্সিলর এবিষয়ে ইভিএমে কারচুপি করা রয়েছে কিনা তা নিয়ে সজল ঘোষকে পালটা কটাক্ষ করেন। উচ্চ স্বরে কথা বলতে শোনা যায় তৃণমূল কাউন্সিলরকে।

তৃণমূল কাউন্সিলর সজল ঘোষকে কটাক্ষ করে আরও বলেন, এখানে তিনি সংখ্যালঘু। কেন তিনি সেখানে ঢুকেছেন? তাই নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তৃণমূল কাউন্সিলর। প্রায় ৫ মিনিট ধরে চলে তর্কাতর্কি। তখন তৃণমূল কাউন্সিলরের অনুগামীরা জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকেন। অন্যদিকে, পরিস্থিতি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায় তার জন্য বিজেপির কর্মীরা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তারা উভয় পক্ষকেই থামানোর চেষ্টা করেন। যদিও শেষমেষ অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। বাক্য বিনিময়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে পরিস্থিতি। পরে সেখান থেকে সজল ঘোষ চলে যান। তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনীতিতে।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here