[ad_1]
দার্জিলিংয়ে গিয়েও কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পান না অনেকেই। কিন্তু যাঁদের ভাগ্য ভালো থাকে তাঁরা আবার শিলিগুড়ি থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পান। আর নভেম্বর মানেই তো কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাবে মাঝেমধ্য়েই। আলোয় মাখা পাহাড়। সেই পাহাড়ই দেখা গেল বিজয়া দশমীতে।
বিজয়া দশমীর সকালে শিলিগুড়ি থেকেই দেখা গেল কাঞ্চনজঙ্ঘা। তবে এই ঘটনা যে একেবারে বিরল এমনটা নয়। বছরের বিভিন্ন সময়ে হিলকার্ট রোড ধরে, মহানন্দা ব্রিজ ধরে দার্জিলিং মোড়ের দিকে এগোতে থাকলেই দেখা যায় যে আচমকা হাতের নাগালের মধ্যে চলে এসেছে শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার শিখর।
আর দশমীর সকালে শিলিগুড়িবাসীর মন যখন বিষন্ন। আজই মাকে বিদায় জানানোর দিন। আর সেদিনই মন ভালো করে দিল শিলিগুড়ি শহর থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার শিখর। অনেকেই তা মোবাইলবন্দি করে রাখতে চান।
তবে শহরবাসীর অনেকের মতে, সেপ্টেম্বর মাসেও অনেক সময় শিলিগুড়ি থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। এদিন মহানন্দা সেতু, ইস্টার্ন বাইপাস, হিলকার্ট রোড থেকে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার চুড়ো। বহুদূরের পাহাড় যেন হাতের নাগালে চলে এসেছে।
পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ। পাহাড়ের প্রচুর ডেস্টিনেশন রয়েছে যেখান থেকে জানালা খুললেই দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। কিন্তু সেটাও ভাগ্যের। কারণ মেঘ এসে আড়াল করে দেয় এই পাহাড়কে। তবে এবার শহর শিলিগুড়ি থেকে দেখা গেল কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর শিলিগুড়ি শহর থেকে দেখা গিয়েছিল কাঞ্চনজঙ্ঘাকে। সেবার আলো ঝলমলে পাহাড়কে দেখা গিয়েছিল শিলিগুড়ি থেকেই। এরপরেও একাধিকবার দেখা গিয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে শিলিগুড়ি থেকে। সেই রূপ দেখে চোখ ফেরানো যায় না। ফের শিলিগুড়িবাসী সাক্ষী থাকলেন সেই অপরূপ রূপের।