Home আপডেট SSKMকে চোরেদের ফাইভ স্টার হোটেল বানিয়ে রেখেছে মমতা ব্যানার্জি: শুভেন্দু

SSKMকে চোরেদের ফাইভ স্টার হোটেল বানিয়ে রেখেছে মমতা ব্যানার্জি: শুভেন্দু

SSKMকে চোরেদের ফাইভ স্টার হোটেল বানিয়ে রেখেছে মমতা ব্যানার্জি: শুভেন্দু

[ad_1]

SSKM-এ প্রভাবশালীদের কী চিকিৎসা চলছে বৃহস্পতিবারই তার হলফনামা তলব করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। আর সেদিনই SSKMএ প্রভাবশালীদের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার নিয়ে আদালতের নজরদারিতে নিরপেক্ষ সংস্থার তদন্তের দাবি তুললেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিন পশ্চিম মেদিনীপুরের ছোট আঙারিয়ায় এই দাবি তোলেন তিনি।

শুভেন্দুবাবু বলেন, মেরুদণ্ডহীন মণিময় চার ঘণ্টা ধরে মমতা ব্যানার্জির কী চিকিৎসা করিয়েছে জানি না। বালুর সঙ্গে ইন্টারকমে ওনার কথা বলিয়েছে। মণিময়ের মতো স্পাইনলেস কিছু চোর ডাক্তার আর নারায়ণ স্বরূপ নিগমের মতো কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত IAS অফিসার এর জন্য দায়ী।

এর পর তিনি বলেন, ‘দুর্নীতিদমনে আদালত কড়া পদক্ষেপ করেছে। আমি এই ব্যাপারে আদালতের নজরদারিতে নিরপেক্ষ সংস্থাকে দিয়ে তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। আজ মোবাইলে দেখলাম SSKMএর জানলা থেকে রেশন কেলেঙ্কারির নায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক হাত নাড়ছে। চোরেদের ফাইভ স্টার হোটেল বানিয়ে রেখেছে জায়গাটাকে। এর তদন্ত হওয়া উচিত। আর কিছু ডাক্তারকে প্রকৃত শিক্ষা দেওয়া উচিত।’

কাকুর পরে এবার কি সাহেবের পালা? জবাবে শুভেন্দু বলেন, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের সম্পত্তি অ্যাটাচ করে ইডি তো সাহেব পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে। এবার কখন তাকে ডেকে জামাই আদর করবে সেটা আমি বলতে পারব না।’

বুধবার কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে শুনানির পর সুজয়কৃষ্ণকে হেফাজতে নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে ইডি। সন্ধ্যায় ৭টা নাগাদ অ্যাম্বুল্যান্স ও কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে SSKM হাসপাতালে পৌঁছন ইডির আধিকারিকরা। প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে সম্পূর্ণ করা হয় যাবতীয় প্রক্রিয়া। রাত ৯টা ১৩ মিনিট নাগাদ হুইল চেয়ারে বসিয়ে সুজয়কৃষ্ণকে অ্যাম্বুল্যান্সে তোলেন ইডির আধিকারিকরা। তখন সুজয়কৃষ্ণের পরনে ছিল পায়জামা, চাদর ও মুখে মাস্ক। সুজয়কৃষ্ণ উঠতেই ছুটতে শুরু করে অ্যাম্বুল্যান্স। জোকা ESI হাসপাতালের রাস্তা ধরে অ্যাম্বুল্যান্স।

প্রায় ৪০ মিনিটের সফরের পর রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে জোকা ESI হাসপাতালে পৌঁছয় অ্যাম্বুল্যান্স। অ্যাম্বুল্যান্স থেকে নামিয়ে সরাসরি জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয় সুজয়কৃষ্ণকে। সূত্রের খবর, শারীরিক পরীক্ষার পর বুধবার রাত প্রায় ১টা থেকে শুরু হয় কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া। যা চলে প্রায় ১ ঘণ্টা। ২ জন নিরপেক্ষ সাক্ষীর সামনে কণ্ঠস্বরের নমুনা নেওয়া হয়।

সেই প্রক্রিয়া শেষ হলে ফের কালীঘাটের কাকুকে অ্যাম্বুল্যান্সে তুলে SSKMএর দিকে ছোটে অ্যাম্বুল্যান্স। ভোর ৩টে ২০ মিনিট নাগাদ SSKM হাসাপাতালে ফিরে আসেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। ফের তাঁকে SSKMএর কার্ডিওলজি বিভাগের ১ নম্বর এসি কেবিনে পাঠানো হয়।

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here