ভোটের আগে ফের তৃণমূলে রূপোলি পর্দার জনপ্রিয় নায়িকা ও অভিনেত্রীর যোগদান।তৃণমূলে যোগ দিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী কৌশানী মুখোপাধ্যায়। একই সঙ্গে জোড়া-ফুলে যোগ দিয়েছেন কৌশানীর হবু শাশুড়ি তথা অভিনেত্রী পিয়া সেনগুপ্তও। পিয়া তৃণমূলের ইমপা সদস্য।রবিবার সকালে তৃণমূল ভবনে রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের হাত থেকে তৃণমূল পতাকা হাতে তুলে নেয় টলিউডের এই দুই অভিনেত্রী।কেরিয়ারের ভাল সময়ে কেন হঠাৎ রাজনীতিতে এলেন? রবিবার, শাসক শিবিরে যোগ দিয়ে অভিনেত্রী কৌশানী বলেন, ‘আমার প্রথম ছবি পারব না আমি ছাড়তে তোকে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও ছাড়তে পারব না আমি। দিদির সৈনিক হতে তৃণমূলে যোগ দিলাম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২৪ ঘণ্টা মানুষের কথা ভাবেন। তাঁর আমলে নানা সুযোগ-সুবিধা আমরা পাচ্ছি। এবার তাই ঠিক করেছি আমিও দিদির হয়ে কাজ করব। কঠিন সময় দিদির পাশে থেকে কাজ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করতে চাই। আমি চাই আমার দেখে আরও অনেকে এগিয়ে আসুক।’ নিজের বিশ্বাসের কথা তুলে ধরে কৌশানী জানান, আবার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে ফিরিয়ে আনবে।অভিনেত্রী তথা ইম্পা সদস্য পিয়া সেগগুপ্ত বলেছেন, ‘মমতা ব্যানার্জীর আদর্শ ও কাজ দ্বারা আমি ছোট থেকেই অনুপ্রণিত। আমার বাবা সুখেন দাসও ওনাকে স্নেহ করতেন। তাই দিদির হাত শক্ত করতেই তৃণমূলে যোগ দিলাম। শেষ রক্তবন্দু পর্যন্ত তৃণমূলে থেকে কাজ করে যাব।’তৃণমূলে যোগ দিয়ে এদিন যুব তৃণমূল সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরাজ প্রশংসা করেন পিয়া সেনগুপ্ত। বলেন, ‘কাজ করলেই সমালোচনা হয়। অভিষেককে নিশানা করে বিরোধীদের ক্রমাগত আক্রমণ যুব নেতার ভালো কাজের প্রমাণ।’এদিন কৌশানী মুখোপাধ্যায় ও পিয়া সেনগুপ্তের তৃণমূল যোগদানের অনুষ্ঠানে ভিক্টোরিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীকে সরকারি অনুষ্ঠানে ‘জয় শ্রীরাম’ বলাকে কেন্দ্র করে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হন তিনি।দুই অভিনেত্রীর হাতে জোড়া-ফুলের পতাকা তুলে দেওয়ার আগে রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘দেশের শিল্প জগৎ সঙ্কটে। অনুরাগ কশ্যপ, নাসিরুদ্দিন শাহদের পর্যন্ত হুমকি দেওয়া হচ্ছে। দলিতদের হয়ে মুখ খোলায় আয়ুষ্মান খুরানাকেও হেনস্থা করা হচ্ছে। এ রাজ্যে পরিস্থিতি তেমন নয়। অনেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করেন। কিন্তু তাঁদের এ রাজ্যে হেনস্থা করা হয় না। বিজেপি ক্ষমতায় এলে বাক স্বাধীনতা বলে থাকবে না।’নেতাজির জন্মদিনে ভিক্টোরিয়া প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে সরকারি অনুষ্ঠানে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া হয়। অপমানিত মুখ্যমন্ত্রী মঞ্চেই ক্ষোভ উগরে দেন ও ভাষণ বয়কট করেন। সেই ঘটনায় এদিনও নেতাজীকে নিয়ে রাজনীতির তীব্র সমালোচনা করেন ব্রাত্য বসু। নেতাজীর সঙ্গে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগানের কী সম্পর্ক তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মন্ত্রী।
এই বছর প্রবল গরম পড়েছে। সেই গরম থেকে এখনও পুরোপুরি নিস্তার মেলেনি। তখন পরিবেশবিদ থেকে…
পিনাকী ভট্টাচার্যরাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ যখন মধ্যগগনে তখন বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়। মে মাসের শেষে এই…
লোকসভা ভোটের প্রচারে ভারত সেবাশ্রম সংঘের সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজকে উদ্দেশ করে অবমাননাকর মন্তব্য করার অভিযোগ…
মা উড়ালপুল দিয়ে বিপুল পরিমাণ গাড়ি যাতায়াত করে থাকে। এটা শহরের ব্যস্ততম উড়ালপুল। এই উড়ালপুল…
প্রযুক্তি ব্যবহারের জেরে শহরে বেড়েছে ইলেকট্রনিক আবর্জনা। এটাকেই অনেকে ই–বর্জ্য বলে থাকেন। শহরের প্রায় প্রত্যেকটি…
রবিবার সকাল ৮টা ৫৩ মিনিটে পাঁশকুড়া ছাড়ে দিঘা লোকাল। সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ হেঁড়িয়া ও…