Home আপডেট Student suicide: উচ্চ মাধ্যমিকের আগেই আত্মঘাতী পরীক্ষার্থী, শোকে আত্মহত্যা মায়েরও

Student suicide: উচ্চ মাধ্যমিকের আগেই আত্মঘাতী পরীক্ষার্থী, শোকে আত্মহত্যা মায়েরও

Student suicide: উচ্চ মাধ্যমিকের আগেই আত্মঘাতী পরীক্ষার্থী, শোকে আত্মহত্যা মায়েরও

[ad_1]

গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হলেন উচ্চ মাধ্যমিকের এক পরীক্ষার্থী। আর তার ঠিক পরেই একই জায়গা থেকে উদ্ধার হল পরীক্ষার্থীর মায়ের ঝুলন্ত দেহ। একই বাড়িতে মা এবং মেয়ের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে হাওড়ার বাকসাড়ায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানিয়ে গিয়েছে, ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছিলেন উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী সায়নী রায় (১৮)। আর তারপরে তার মা অল্পনা রায়ও (৪২) গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছিলেন। দুজনের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে বোটানিক্যাল গার্ডেন থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন: উচ্চমাধ্যমিকের টেস্টে পাশ করেননি, ফর্ম-ফিলআপের টাকায় বিরিয়ানি আত্মঘাতী ছাত্রী

কী কারণে এই আত্মহত্যার ঘটনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে মনে করা হচ্ছে গত বছর উচ্চমাধ্যমিকের প্রস্তুতি ভালো ছিল না। সেই কারণে উচ্চ মাধ্যমিক দিতে পারেননি ওই ছাত্রী। এ বছরও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য তিনি সেরকম প্রস্তুত ছিলেন না। সেই কারণে তিনি অবসাদে ছিলেন। মঙ্গলবার উচ্চ মাধ্যমিকের অ্যাডমিট আনতে যাওয়ার কথা ছিল ছাত্রীর। কিন্তু তার আগেই নিজেকে ঘরে বন্দি করে নেন তিনি। এরপরেই ঘর থেকে তার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। তড়িঘড়ি তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে, মেয়ের মৃত্যু খবর পেয়ে নিজেকে সামলাতে পারেননি মা অল্পনা। তিনিও একই জায়গায় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হন। তাকেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে মেয়ের মৃত্যুর শোক সামলাতে পারেননি কল্পনা। সেই কারণে মেয়ের পর মাও একই পথ বেছে নেন। যদিও এই মৃত্যুর ঘটনায় অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এর জন্য পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পাশাপাশি প্রতিবেশীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। পুরো ঘটনার তদন্ত করছে বোটানিক্যাল গার্ডেন থানার পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলেই সে বিষয়টি আরও পরিষ্কার হবে পুলিশের কাছে। অন্যদিকে, একই দিনে একই পরিবারের দুজনের মৃত্যুর ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই শোকের ছায়া নেমেছে ওই পরিবারে।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here