প্রথম সিজনের দুর্দান্ত সাফল্য। এ বার দ্বিতীয় সিজন নিয়ে ফিরে এসেছে ওএমজি ফেস অব দ্য ইয়ার (OMG Face Of The Year)। এটি হল ভারতের প্রথম এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল ট্যালেন্ট হান্ট। তরুণদের জন্য নিজেদের প্রতিভা তুলে ধরার এবং নতুন কৃতিত্ব অর্জনের সুযোগ দেয় এই ট্যালেন্ট হান্ট।
উল্লেখযোগ্য ভাবে, ওএমজি ফেস অব দ্য ইয়ার সিজন ২-এর অফিসিয়াল শর্ট ভিডিও পার্টনার হিসেবে সহযোগিতা করেছে জোস (Josh)। এই প্রতিযোগিতাটি অভিনয়, নাচ, ফিটনেস, ফটোগ্রাফি এবং হাঁটার মতো বিষয় সম্বলিত সামগ্রিক রাউন্ড নিয়ে সাজানো হয়েছে। যেখানে প্রতিযোগীরা নিজেদের প্রতিভা ডিজিটাল ভাবে ফুটিয়ে তুলে ধরবেন। সারা ভারত থেকে বাছাই করা শীর্ষ ২০ জন ফাইনালিস্ট শিরোপার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মুম্বইতে। ছিলেন বিখ্যাত ফটোগ্রাফার ডাব্বু রত্নানি এবং অন্যান্য অনেকেই।
ডিজিটাল প্রতিভা খুঁজে বের করার জন্য একটি বিশেষ প্রচারাভিযান শুরু করেছে জোস। #OMGonJosh হিসাবে ওই অভিযান শুরু হয়। যেখানে উত্তরের ক্রিয়েটররা অভিনয়, ফ্যাশন, নাচ, লিপসিঙ্ক ইত্যাদি বিষয়ে নিজেদের প্রতিভা তুলে ধরছেন।
এই প্রচারাভিযানে ব্যাপক সাড়া মিলেছে। সাড়ে ৫ কোটিরও বেশি বার দেখা হয়েছে। অংশগ্রহণ করেছেন বেশ কয়েকজন ক্রিয়েটর। #OMGonJosh-এর জন্য বিভিন্ন বিভাগে ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁরা। এখন চূড়ান্ত ১০ জন জোশ ক্রিয়েটরের নাম ঘোষণা করার সময় এসেছে, যাঁরা ওএমজি ফেস অফ দ্য ইয়ার সিজন ২-এর জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন।
সায়নী প্রধান
দীপ্তি শর্মা
শ্বেতা রঞ্জন
শ্রীজিতা ঘোষ
তনবীর পণ্ডিত
বিকাশ সাখ্য
কিশোর পাল
লভলেশ কুমার
তরণজিত সিং
এমজে সলমন
১০জন ক্রিয়েটরের মধ্যে, সাতজন ওয়াক অ্যান্ড সিঙ্ক রাউন্ডে অংশ নিয়েছিলেন, যেখানে তাঁদের একটি ভিডিও আপলোড করতে হয়েছিল। তিনটি ভিন্ন ধারার গানে হাঁটার দৃশ্য দেখানো হয়েছে। এর পরে, ক্রিয়েটর এবং জুরিদের সঙ্গে একের পর এক ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে তাঁরা আসন্ন রাউন্ড সম্পর্কে আরও শেখার সুযোগ পান।
আরও পড়ুন: ‘রামায়ণ’ ছবিতে সীতার চরিত্র ছাড়লেন আলিয়া, হঠাৎ অভিনেত্রীর এই সিদ্ধান্তের কারণ কী?