কোভিড ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। রাজ্যে বর্তমানে প্রতি তিন জনের মধ্যে একজন কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন। রাস্তায় বেরোলে একটু অসতর্ক হলেই আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে হয়েগেল ভোটসপ্তমী।
তবে কোভিডের কারণেই, এই দফায় আদৌ বিপুল সংখ্যক মানুষ ভোট দেবেন কি না সেই প্রশ্ন থেকেই যায়।
সপ্তম দফার ভোটের যাবতীয় আপডেট :
* বিকেল ৩টে মালদহে ৭০ শতাংশ, মুর্শিদাবাদে ৭৩, পশ্চিম বর্ধমানে ৬৫ এবং দক্ষিণ কলকাতায় ৫৩ শতাংশ ভোট পড়েছে।
* বিকেল পড়তেই হুইলচেয়ারে চড়ে ভোটকেন্দ্রে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভবানীপুর কেন্দ্রের মিত্র ইনস্টিটিউশনে ভোট দিলেন তিনি। হুইলচেয়ারের কথা মাথায় রেখে বিশেষভাবে মসৃণ জায়গা তৈরি হয়েছে। ভোটদানের পর বেরিয়ে ‘V’ দেখালেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
*বেলা দেড়টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৫৫.১২ শতাংশ।
*লাউদোহা ব্লকের প্রতাপপুর পঞ্চায়েতের ২১৭ নম্বর বুথে তৃণমূল কর্মীকে মারধরের অভিযোগ কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে।
*ভোটার লিস্টে নাম না থাকা সত্ত্বেও কিছু লোককে ভোট দিতে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তপন বিধানসভার হরিহরপুরের বোল্লা পঞ্চায়েতের ৪০/৯০ বুথের ঘটনা।
* জামুড়িয়ার বুথে ঢুকতে বাধা সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থী ঐশী ঘোষকে। প্রার্থীর অভিযোগের নিশানায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাঁরা নিয়ম জানেন না বলে অভিযোগ করলেন ঐশী।
* আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার রানিগঞ্জের ২৩৮ নম্বর বুথে তৃণমুলের বুথ অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। বুথে জমায়েতের অভিযোগ। সেখান থেকে তাঁদের সরাতে গেলে বচসা হয়। সেইসময় বুথ অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে।
* সকাল সাড়ে ন’টা পর্যন্ত বাংলায় ভোট পড়েছে ১৭.৪৭ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক ভোট পড়েছে মুর্শিদাবাদে ২০ শতাংশ। মালদহ ও দক্ষিণ দিনাজপুরে ভোট পড়েছে ১৯ শতাংশ। পশ্চিম বর্ধমানে ১৭ শতাংশ ভোট পড়েছে। সবচেয়ে কম হারে ভোট পড়েছে দক্ষিণ কলকাতায়, ১৩ শতাংশ।