HomeবিদেশDhaka Fire News: অগ্নিদগ্ধ...

Dhaka Fire News: অগ্নিদগ্ধ লাশ আর কত দেখবে ঢাকাবাসী?


।। মীর আব্দুল আলীম ।।

Dhaka Fire News: বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বেইলি রোড। খাবারদাবার, শপিং আর সুন্দর সময় কাটানোর স্থান। নামীদামী রেস্টুরেন্ট, বড় বড় শপিং সেন্টারে সমারোহ এই বেইলি রোডে। দিবারাত্র প্রাণচঞ্চল। সেই জায়গায় এক ভবনে ঘটেছে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা। সর্বশেষ পাওয়া তথ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৫ জন। আহত হয়েছেন অনেকে। আনন্দের সময় কাটানোর জায়গাটা এতটা ভয়াবহ হবে কেউ ভবেনি কখনো। ভবনে আগুন লাগতেই পরে, এমন ভবনে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা থাকবে না এটা কি ভাবা যায়? খোদ ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) ড. খ. মহিদ উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেছেন, ভবনটিতে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না বললেই চলে। এ দায় কে নেবে? ভবন মালিক? ভবনটিতে যারা ব্যবসা করছেন তারা? নাকি সরকারের সংশ্লিষ্ট দায়িতে আছেন সেসব বিভাগ? এমন ঘটনাতো সবসময়ই ঘছে এদেশে। প্রতিটি ঘটনায় তদন্ত কমিটি হয় কিন্তু কারোর উপর দায় চাপে না। তাই রাজধানী ঢাকার বাসিন্দাদের অগ্নিকুন্ডলিতেই বসবাস করতে হয়। লাশ হতে হয়!

রাজধানী ঢাকায় ভবন নির্মাণে আইন মানা হয় না, অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা থাকে না। থাকে না বিকল্প সিঁড়িও। আগুন লাগলে নিয়ন্ত্রণের জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতিরও অভাব আছে। সবখানেই সমস্যা! তাহলে বাঁচার উপায় কি? আগে অসভ্যতার আগুন নেভাতে হবে। অসভ্যতার আগুন নেভায় সাধ্য কার? সরকারকে এ বিষয়ে কঠোর হতেই হবে নইলে ফি বছর আমরা এভাবে আগুনে পোড়া লাশ দেখতেই থাকবো। ২৯ ফেব্রুয়ারী বেইলি রোডের ব যে বহুতল ভবনে আগুন লেগেছে সেখানে অগ্নিনির্বাপণের তেন কোনো ব্যবস্থা ছিল না, ছিল না বিকল্প সিঁড়িও। তাহলে মানুষ পুড়ে অঙ্গার তো হবেই। সবখানেই অসভ্যতার ছোঁয়া তাহলে আগুনে পুঁড়ে মানুষতো মরবেই!

আমাদের নিশ্চয় মনে আছে ২০১০ সালের ৩ জুন নিমতলীর ৪৩/১ নবাবকাটরায় পাঁচতলা বাড়িতে স্মরণকালের অন্যতম ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হারাতে হয় ১২৩ জনকে। আহত হয় কয়েকশ মানুষ। এর পর গত ২৩ বছরে বহু অগ্লিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এক দশকে পুরান ঢাকায় আগুনে পুড়ে মারা গেছেন ১৪৯৩ জন। তবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটেছে ২০১১ সালে ৩৬৫ জন। এক দশকে আগুনে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৪ হাজার ২৮৬ কোটি ৮৬ লাখ ৬২ হাজার ৭৯৪ টাকা। তারপরেও প্লাস্টিক ও কেমিক্যালের কারখানায় চরম ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে পুরান ঢাকার মানুষ।

২০১৯’এর ২৩ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারে ফের আগুন লাগে। ফাগুনের আগুনে শতাধিক মানুষ পুড়ে ছাই হয়। ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানীর চকবাজার এলাকা। ক্যামিক্যালের গোডাউনে ঠাসা পুরো এলাকা। আগুন লাগলে তো মানুষ মরবেই। আগুনে মানুষ মরে কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিভাগের টনক নড়ে না। আপনজন হারিয়ে নিঃস্ব হতে হয় অনেক পরিবারকে। মূলত কেমিক্যাল গোডাউনের আগুনেই সব স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয়। গোডাউনের অতি দাহ্য রাসায়নিক পদার্থের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। সম্পদের সঙ্গে মানুষও আঙ্গার হয়। ক্যামিক্যাল গোডাউন ঘনবসতীপূর্ণ এলাকায় যেখানে সেখানে হলে মানুষতো পুড়ে মরবেই। এতো প্রাণ যাবার পরও প্রশ্ন হলো রাজধানীর ঘনবসতীপূণ এলাকা থেকে কি ক্যামিক্যাল গোডাউন সরানো হয়েছে আদৌ! সেদিন বনশ্রীর ডি ব্লকের এক বাসিন্দা লিখেছেন- রেডিয়েন্ট কৃষ্ণচুড়া কন্ডেমিনিয়ামে বসবাস করেন ৯০টি পরিবারে প্রায় সহস্রাধিক মানুষ। ঠিক এর মুল ফটকে আছে ক্যামিকেল গোডাউন। তারা বারবার সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জানালেও ক্যামিকেল গোডানটি আছে বহাল তবিয়তে। এমন অসংখ্য ক্যামিকেল গোডাউন রয়েছে পুরান ঢাকাসহ রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক ভবনে। প্রতি বছর আগুনে পুড়ে মানুষ মরলেও কেমিক্যাল গোডাউনগুলো সেখানে রয়ে গেছে সংশ্লিষ্টদের পয়সা দিয়ে যথাস্থানেই। তাহলে তো মানুষ মরবেই। কোনোভাবেই আগুনের অভিশাপ থেকে মুক্তি মিলছে না পুরান ঢাকাবাসীর। অহরহ ঘটছে প্রাণঘাতী আগুন।

পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় চার হাজার কেমিক্যাল গোডাউন, কারখানা রয়েছে। এসব গোডাউন ও কারখানায় বিস্ফোরক ও দাহ্য পদার্থ থাকায় আবাসিক এলাকার জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এগুলো সরনোর কথা। উচ্চ আদালতেরও নির্দেশ ছিল। কে সরাবেন? কে শোনে কার কথা? যারা ক্যামিক্যাল গোডাউনগুলো সরানোর কাজ করবেন তারা তো বিলাসী গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। তাই যা হবার তাই হয়। এমন হওয়াটাই তো স্বাভাবিক।

প্রশ্ন হলো অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ে এতো উদাসীনতা কেন? বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগ মানুষের নিরাপত্তার দিকটি বিবেচনায় নিয়ে প্রতিটি ভবনে অগ্নি নিরাপত্তার কিছু বিধিমালা নির্ধারণ করে দিলেও তার কেন প্রয়োগ নেই ভবনগুলোতে। ঢাকার বেশিরভাগ বহুতল ভবনে যথাযথ অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা না থাকায় যেকোনো মুহূর্তে ভয়াবহ দুর্যোগের আশঙ্কায় থাকে নগরবাসী। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগের সাম্প্রতিক জরিপে ঢাকার জনবহুল ভবন বিশেষ করে হাসপাতাল, শপিং মল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ দুই হাজার ৬১২টি ভবনের অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে। সেখানে মাত্র ৭৪টি ভবন ছাড়া বাকি সব ভবন, অর্থাৎ দুই হাজার ৫৩৮টি ভবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বলে জরিপে উঠে আসে।

অগ্নি দুর্ঘটনার হাত থেকে নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবস্থার নাম ফায়ার হাইড্রেন্ট। বিশ্বের প্রায় সব শহরে অগ্নি দুর্ঘটনা রোধে এই ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। কিন্তু অপরিকল্পিত এই ঢাকা নগরীতে আজও ফায়ার হাইড্রেন্ট ব্যবস্থা গড়ে তোলার কোনো উদ্যোগই নেওয়া হয়নি। নিমতলী এবং চকবাজারের ঘটনায় দেখা গেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সরু অলিগলি পেরিয়ে দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছতে পারলেও প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহের অভাবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেননি। ফলে আগুনের ব্যাপ্তি আর ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ বেশি হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফায়ার হাইড্রেন্ট হচ্ছে পানির একটি সংযোগ উৎস। যা পানির প্রধান উৎসের সঙ্গে যুক্ত থাকে। যে কোনো জরুরি প্রয়োজনে এই উৎস থেকে পানি ব্যবহার করা যায়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর সঙ্গে লম্বা পাইপ যুক্ত করে ইচ্ছে মতো যে কোনো দূরত্বে পানি সরবরাহ করা যায়। তারা বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বহু আগে থেকেই ফায়ার হাইড্রেন্ট ব্যবহার হয়ে আসছে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই। এটি মূলত রাস্তার ধারে স্থাপন করা এক ধরনের পানির কল। যা থেকে জরুরি পানি সরবরাহ করা যায়। যতদূর জানি, ঢাকার মানুষের জন্য প্রথম সাপ্লাই পানির ব্যবস্থা করে ঢাকার নবাব পবিবার। তখন পুরান ঢাকার বিভিন্ন স্থানে ফায়ার হাইড্রেন্টের ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল। সেই ফায়ার হাইড্রেন্টে অগ্নি দুর্ঘটনা রোধে ব্যবহার না হলেও সাধারণ মানুষ গোসল খাওয়া দাওয়াসহ বিভিন্ন কাজেই সেই ফায়ার হাইড্রেন্ট থেকে পানি ব্যবহার করত। পরবর্তীকালে এসব পানির উৎস বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অথচ এগুলো আজ চালু থাকলে প্রয়োজনীয় পানি পেতে বেগ পেতে হতো না। শুধু ফায়ার হাইড্রেন্ট নয়, ঢাকায় এক সময় প্রচুর পরিমাণে পুকুর ডোবাসহ নানা ধরনের জলায়শও ছিল। এসব থেকে অগ্নি দুর্ঘটনারোধে সহজেই পানি পাওয়া যেত। কিন্তু কর্তৃপক্ষের চরম গাফিলতির কারণে এগুলো ভরাট, দখল হয়ে গেছে। আজ উদ্ধারের কোনো ব্যবস্থা নেই। উন্মুক্ত এসব জলাশয় বন্ধ করে দেয়ার কারণে আগুনের হাত থেকে রেহাই পেতে বা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রয়োজনীয় পানি পাওয়া যায় না। দূর থেকে গাড়ি ভরে পানি এনে আগুন নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। এ কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

রাজধানী ঢাকার অধিকাংশ বহুতল ভবনে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই। নেই ঠিকঠাক জরুরি নির্গমন ব্যবস্থাও। সংশ্লিষ্ট আইন ও নীতিমালা অনুসরণ না করে তৈরি হওয়া ভবনগুলো পরিণত হয়েছে মৃত্যুফাঁদে! ফায়ার সার্ভিস বিভিন্ন সময়ে এ নিয়ে ভবন মালিকদের নোটিশ দিলেও ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না ভবন মালিকরা। এমনকি নোটিশের জবাবও দেন না। ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণে নিয়ম না মানা এবং অগ্নি প্রতিরোধ ও নির্বাপণ সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা না মানার ফলে বারবার মানুষের জীবন বিপন্ন হচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের ফলে প্রাণহানি, আহত হওয়ার ঘটনা ও সম্পদের ক্ষতি বেড়েই চলেছে। বছরে কয়েকশ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে অগ্নিকাণ্ডে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ ও প্রতিকারে ভবন থেকে বেরিয়ে আসার পথ এবং আগুন নেভানোর ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ আগুন লাগলে মানুষ যাতে বেরিয়ে আসতে পারে সেটি নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রশস্ত সিঁড়ি এবং এক ভবন থেকে আরেক ভবনের প্রয়োজনীয় দূরত্ব রক্ষা করা জরুরি।

অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা বলতে লোকজন সাধারণত বোঝে ভবনে ফায়ার এক্সটিংগুইশার থাকা। কিন্তু এটি যথেষ্ট নয়। বহুতল ভবনে আগুন নির্বাপণ ও জরুরি নির্গমনে কয়েকটি বিষয় মেনে চলা জরুরি। এগুলো হলো-রাইজার স্থাপন, স্বয়ংক্রিয় স্প্রিং কলার, আন্ডারগ্রাউন্ড পানির রিজার্ভ, ফায়ার ফাইটিং পাম্প হাউজ, স্মোক ও হিট ডিটেকশন সিস্টেম স্থাপন ও ফায়ার লিফট নির্মাণ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও আমাদের অল্প কিছু ভবনেই এ নিয়ম মানা হয়। ফলে নিয়মিত বিরতিতেই অগ্নিকাণ্ডে হতাহত ও সম্পদের ক্ষতি হচ্ছে।

অগ্নি প্রতিরোধ ও নির্বাপণ সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা থাকলেও তা মানছেন না সিংহভাগ ভবন মালিক। আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মেয়াদে কারা ও অর্থদণ্ডসহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের মতো শাস্তির বিধানও রয়েছে। মোবাইল কোর্টের মাধ্যমেও এ আইন প্রয়োগের নিয়ম আছে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সীমাবদ্ধতাসহ নানা কারণে এসব আইনের প্রয়োগ নেই।।নামমাত্র অনুমোদন নিয়ে বা না নিয়েই গড়ে উঠছে বহুতল ভবন, মার্কেটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। অনিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার কারণে নিয়ম না মানা ভবন মালিকদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না। ফলে একদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়ছে, অন্যদিকে অগ্নিকাণ্ডের পর নির্বাপণ ব্যবস্থা ও ভবন থেকে জরুরি নির্গমন ব্যবস্থা আরও অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এসব অসঙ্গতি দূর করে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

(প্রতিবেদনের মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব )

লেখক- মীর আব্দুল আলীম, সাংবাদিক, সমাজ গবেষক, মহাসচিব-কলামিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ



খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

- A word from our sponsors -

spot_img

Most Popular

আরও খবর...

অশোক বিশ্বনাথনের চলচ্চিত্র ‘হেমন্তের অপরাহ্ন’-এর পোস্টার উন্মোচন

ডেস্ক: বহু দিন পর বড়ো পর্দায় ফিরলেন পুরস্কারবিজয়ী চলচ্চিত্র...

Isfahan in Iran: লুকানো রত্ন ইসপাহান, এখানে আছে তেহরানের সব সিক্রেট

।।।। Isfahan in Iran: বর্তমানে ইরানকে এত ক্ষমতাশালী বলা হচ্ছে কেন?...

Iran And Pakistan Conflict: ইরান শাস্তি দেবে পাকিস্তানকে? ভয় দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র!

।।।। Iran And Pakistan Conflict: যুক্তরাষ্ট্রের কারণে ফাটল ধরতে পারে ইরান...

- A word from our sponsors -

spot_img

সব খবর...

HS 2024 Result: বাবাকে ‘খুন’ শাহজাহানের, রামকৃষ্ণ মিশনে পড়ে HS-এ ৪৮৩ পেলেন প্রীতম! হতে চান IPS

সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহান এবং তার বাহিনীর একসময় ব্যাপক দাপট ছিল। যদিও সেসব এখন অতীত। বর্তমানে জেলে রয়েছেন শেখ শাহজাহান। তবে যে সময় শাহজাহান ও তার বাহিনীর দাপট ছিল সেই সময় খুন হয়েছিলেন সন্দেশখালির বাসিন্দা প্রদীপ মণ্ডল। সেই খুনের অভিযোগ উঠেছিল শাহজাহান ও তাঁর বাহিনীর...

অশোক বিশ্বনাথনের চলচ্চিত্র ‘হেমন্তের অপরাহ্ন’-এর পোস্টার উন্মোচন

ডেস্ক: বহু দিন পর বড়ো পর্দায় ফিরলেন পুরস্কারবিজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক অশোক বিশ্বনাথন। তৈরি করেছেন ‘হেমন্তের অপরাহ্ন’। বুধবার এই ছবির পোস্টার উন্মোচন হল আইসিসিআর-এ। পোস্টার উন্মোচন করলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চলচ্চিত্র গৌতম ঘোষ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছবির পরিচালক অশোক বিশ্বনাথন, অন্যতম প্রযোজক অমিত আগরওয়াল এবং ছবির তারকা অভিনেতা-অভিনেত্রীরা।...

Isfahan in Iran: লুকানো রত্ন ইসপাহান, এখানে আছে তেহরানের সব সিক্রেট

।।।। Isfahan in Iran: বর্তমানে ইরানকে এত ক্ষমতাশালী বলা হচ্ছে কেন? গত কয়েক দশকে চোখে চোখ রেখে কথা বলছে পশ্চিমি দুনিয়ার সঙ্গে। এত জোর পাচ্ছে কোথা থেকে? আসলে ইরান আত্মবিশ্বাসী, নিজের দেশের মাটিতে এমন সব কর্মকাণ্ড করে রেখেছে, যা নজরে পড়ছে শত্রুদের। ইরানের সব সিক্রেট লুকিয়ে ইস্পাহান...

Iran And Pakistan Conflict: ইরান শাস্তি দেবে পাকিস্তানকে? ভয় দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র!

।।।। Iran And Pakistan Conflict: যুক্তরাষ্ট্রের কারণে ফাটল ধরতে পারে ইরান আর পাকিস্তানের সম্পর্কে? ইরান পাকিস্তানকে টেনে নিয়ে যেতে পারে আন্তর্জাতিক আদালতে। কি এমন গুরুতর বিষয়? যার কারণে ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লেগেও আবার ভাঙার পথে? একটা চুক্তি করতে, পাকিস্তান আর ইরানের দশকের পর দশক কেটে যাবে না...

Israel and America Relationship:  ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে ফাটল, গাজায় নামছে অন্ধকার! হামাসের মারাত্মক স্টেপ 

।। ।। Israel and America Relationship: ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্বে নরম সুর। ইসরায়েল আর হামাস যুদ্ধের মাঝে যেন ফেঁসে গেলেন জো বাইডেন। রাফায় হামলা চালাতে বদ্ধপরিকর ইসরায়েল, আর তা শুরুও করে দিয়েছে। যেখানে প্রথম থেকে ইসরায়েলের পাশে ছিল যুক্তরাষ্ট্র, এখন সেই যুক্তরাষ্ট্র বেঁকে দাঁড়াচ্ছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। শুধু...

Calcutta High Court: ভালো হয় রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিই বন্ধ করে দিন, হালকাভাবে বললেন বিচারপতি – It will be better close all university, said high court

/bengal/kolkata/rain-in-kolkata-relief-from-high-temperature-31715003832827.html /bengal/kolkata/no-entry-for-chandrima-bhattarcharya-in-raj-bhavan-restriction-for-police-also-31714672311869.html /bengal/kolkata/potato-price-of-west-bengal-may-be-hike-know-the-reason-31714668830150.html /bengal/kolkata/big-update-on-madhyamik-2025-routine-31714654134970.html /bengal/districts/vande-bharat-halted-in-durgapur-for-one-and-half-hours-due-to-technical-fault-31714496278116.html খবরটি "খবর ২৪ ঘন্টা" অ্যাপে পড়ুন

NRS Hospitals special treatment: বিরল রোগ ২০ মাসের খুদের, ফ্রি’তে ১৭.৫ কোটি টাকার থেরাপি করল বাংলার সরকারি হসপিটাল

বিরল রোগ। সেই রোগ থেকে পুরোপুরি সেরে ওঠা যাবে না। কিন্তু নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। আর সেজন্য ২০ মাসের খুদেকে ১৭.৫ কোটি টাকার ‘জিন থেরাপি’-র ওষুধ দেওয়া হল পশ্চিমবঙ্গের সরকারি নীলরতন সরকার (এনআরএস) মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে প্রতিটি ওষুধের দাম হল...

Raj Bhavan CC Camera Footage: সামনে এল রাজভবনের সিসি ফুটেজ, কী আছে তাতে? ওসির ঘরে ঢুকলেন মহিলা তারপর কী হল…

'সাচ কে সামনে।' রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস কথা দিয়েছিলেন যে তিনি রাজভবনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ জনতার সামনে হাজির করবেন। সেই মতো রাজভবনের তরফে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সামনে আনা হয়েছে। যেদিন শ্লীলতাহানি হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে সেদিনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজকে সামনে আনা হয়েছে। প্রায় ১ ঘণ্টা...

Sandeshkhali Update: হাওয়া ঘুরছে সন্দেশখালিতে? নয়া হাতিয়ার নিয়ে ময়দানে শশী পাঁজা

সন্দেশখালি নিয়ে স্টিং ভিডিয়ো কার্যত ভোটের মাঝে নাড়িয়ে দিয়েছে বাংলার রাজনীতির আঙিনাকে। সেই ভিডিয়োতে বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালকে বলতে শোনা গিয়েছিল যে কার্যত এই যে ধর্ষণের অভিযোগ তা অনেকটাই সাজানো। এমনকী শুভেন্দু অধিকারীর প্রসঙ্গও তিনি তোলেন। তবে সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।...

ঝাঁপিয়ে বৃষ্টিতে ভিজল কল্লোলিনী কলকাতা, শিলাবৃষ্টির সাক্ষী থাকল বিজয়গড়–নিউ আলিপুর

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস মতোই বেলা গড়াতেই আজ, বৃহস্পতিবার কলকাতায় বৃষ্টি নামল। মুষলধারে বৃষ্টির সঙ্গে শিলাবৃষ্টিও হতে দেখা গেল কলকাতার অন্যান্য প্রান্তে। এছাড়া বাঁকুড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা—চার জেলায় বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী কয়েক ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ–সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। তবে বাঁকুড়া...

Delhi Road Accident: দিল্লি রোডে দুই লরির চাপে পিষে গেল টোটো, চালক সহ মৃত ৪, আশঙ্কাজনক এক শিশু

শ্রীরামপুরে দিল্লি রোডের উপর মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। একটি যাত্রীবোঝাই টোটোকে পিছন থেকে ধাক্কা মারল লরি। টোটোটি গিয়ে ধাক্কা মারে অন্য একটি লরিকে। দুই লরির চাপে দুমড়ে-মুষড়ে যায় টোটটি। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় টোটো চালক-সহ চার জনের। মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে এক শিশু। ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ঘিরে...

অর্ধেকেরও বেশি রোগের কারণ খাদ্যভ্যাস, আইসিএমআর জানাল প্রতিদিনের পাতে কী থাকা উচিত

ভারতীয়দের খাদ্যাভ্যাস সংক্রান্ত একটি পুস্তিকা প্রকাশ করেছেন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (ICMR) এর প্রধান। রোগের হাত থেকে দূরে থাকতে প্রতিদিনের পাতে কোন ধরনের খাবার থাকা উচিত, সেসবই তুলে ধরা হয়েছে ওই গাইডলাইনে। একই সঙ্গে আইসিএমআর প্রধানের মন্তব্য, অর্ধেকেরও বেশি রোগের কারণ আমাদের ভুল খাদ্য়াভাস। অস্বাস্থ্যকর খাদ্য...