Home আপডেট এক হাজার স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করতে চলেছে নবান্ন, পুরসভাগুলিতে শূন্যপদ পূরণে উদ্যোগ

এক হাজার স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করতে চলেছে নবান্ন, পুরসভাগুলিতে শূন্যপদ পূরণে উদ্যোগ

এক হাজার স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করতে চলেছে নবান্ন, পুরসভাগুলিতে শূন্যপদ পূরণে উদ্যোগ

[ad_1]

রাজ্যে ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গিতে মানুষের জীবনে নেমে আসে অযাচিত সমস্যা। মশা নিধন যজ্ঞে পুরসভাগুলি সামিল হলেও তাদের রোখা যাচ্ছে না। আর এইসব রোগে আক্রান্ত হয়ে মানুষের জীবন চলে যাচ্ছে। আর তা নিয়ে জেরবার হতে হয় রাজ্য সরকারকে। আর আজ, রবিবার রাত পোহালেই নতুন বছর ২০২৪। এই বছরেই এমন ধরনের পরিস্থিতি ঠেকাতে এখন থেকেই কোমর বেঁধে নামতে চলেছে নবান্ন। আর তাই তৈরি হচ্ছে ওয়ার্ডভিত্তিক মাইক্রো প্ল্যানিং। এটা করতে লোকবল প্রয়োজন। তাই স্বাস্থ্য কর্মী নিয়োগ করতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার।

এদিকে তথ্য নিয়ে দেখা গিয়েছে, একাধিক পুরসভায় প্রায় এক হাজার ‘অনারারি হেলথ ওয়ার্কার’ তথা স্বাস্থ্যকর্মীর শূন্যপদ রয়েছে। সেই শূন্যপদ পূরণ করলেই উক্ত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরুর আগেই সংশ্লিষ্ট পদগুলিতে নিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যা এককথায় বড় পদক্ষেপ। সূত্রের খবর, গত শুক্রবার পুরদফতরের অধীনস্থ স্টেট আর্বান ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (সুডা) পুরসভাগুলিকে চিঠি দিয়ে দ্রুত নিয়ম মেনে এই নিয়োগ করার নির্দেশ দিয়েছে। নবান্ন এই নিয়োগ চায় বলেই আগেই জানিয়েছিল। এবার তা বাস্তবায়িত হতে চলেছে।

অন্যদিকে এই স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়োগ হলে পুরসভাগুলির যে স্বাস্থ্যকেন্দ্র আছে সেগুলি আরও বেশি করে কাজ করতে পারবে। আক্রান্ত রোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা–সহ নানা কাজ করা যাবে। যা স্বাস্থ্যকর্মীর অভাবে ঝিমিয়ে পড়েছে। এই বিষয়ে রাজ্যের এক অফিসার জানান, পুরসভা এলাকায় এই কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের স্বাস্থ্যের খোঁজ রাখেন। এলাকা ঘুরে সমীক্ষা করেন। সেই সমীক্ষা রিপোর্টের ভিত্তিতে পদক্ষেপ করে প্রশাসন। মশাবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে সচেতনতা প্রচারের কাজেও এঁদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। তাই দ্রুত এই কর্মীদের নিয়োগ প্রয়োজন।

আরও পড়ুন:‌ ‘‌জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে ইন্টারকমে কথা মুখ্যমন্ত্রীর’‌ দাবি শুভেন্দুর, ‘‌দিশাহীন পাগল’‌ পাল্টা কুণাল

নবান্ন সূত্রে খবর, এই স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়োগের কথা পুরদফতরকে জানানো হয়েছিল। তারপর সেটা করতে স্টেট আর্বান ডেভেলপমেন্ট এজেন্সিকে জানানো হয়। তারা তখন বিষয়টি নিয়ে পুরসভাগুলিকে চিঠি দেয়। কোনও এলাকার ২০০টি বাড়ি অথবা এক হাজার মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে রিপোর্ট সংগ্রহ করতে একজন করে স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করা হয়। এলাকার বিবাহিত মহিলাদের এই কাজে নিয়োগ করা হয়। তবে বাড়ি বাড়ি সমীক্ষা চালানোর জন্য এলাকা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। বেশিরভাগ পুরসভাগুলিতেই শূন্যপদ রয়েছে। মহকুমাশাসকদের দায়িত্বে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here