চেন্নাই: ঝাড়খণ্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ট্যাক্স দেন তিনি। ওই রাজ্যে মহেন্দ্র সিং ধোনির থেকে অন্য কোনও মানুষ বেশি ইনকাম করেন না সেটাই স্বাভাবিক। সেই মহেন্দ্র সিং ধোনি নাকি বিশ্বকাপ জয়ের পরেও মাসিক ৪৩ হাজারের চাকরি করতেন! অবাক হওয়াটাই স্বাভাব। কিন্তু ব্যাপারটা সত্যি।
২০১৯ সালে শেষ ভারতের হয়ে খেলেন ধোনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছে ২০২০ সালে। এখনও আইপিএল খেলছেন তিনি।
ধোনির মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ১০৪০ কোটি টাকা। বিরাট কোহলির (১০৫০ কোটি টাকা) ঠিক পরেই। প্রথম থেকেই চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে আইপিএল খেলেন ধোনি। সিএসকের মালিকানা রয়েছে ইন্ডিয়া সিমেন্টের হাতে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রাক্তন সভাপতি এন শ্রীনিবাসন আবার ইন্ডিয়া সিমেন্টের ম্যানেজিং ডিরেক্টর।
প্রাক্তন বোর্ড সভাপতির সঙ্গে ধোনির ব্যক্তিগত সম্পর্কও যথেষ্ট ভাল। তবে সংস্থার ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ হিসাবে ধোনিকে ৪৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে ক্রিকেটপ্রেমীদের একাংশের। ভারতীয় দলের হয়ে আট বছর খেলার পর একটি চাকরি পেয়েছিলেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। ২০১২ সালে সেই প্রস্তাবে সম্মতিও জানিয়েছিলেন বিশ্বকাপ জয়ী প্রাক্তন অধিনায়ক।
ধোনির চাকরির নিয়োগপত্রটি সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে সমাজমাধ্যমে। আইপিএলের স্রষ্টা ললিত মোদী নিয়োগপত্রটি ক্রিকেটপ্রেমীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের মাসিক বেতনের অঙ্ক বিস্মিত করেছে ক্রিকেটপ্রেমীদের। কারণ, ইন্ডিয়া সিমেন্টের ওই নিয়োগপত্র ধোনি পেয়েছিলেন ২০১২ সালের ৭ জুলাই।
MS Dhoni’s old job offer letter from 2012. where his monthly salary was fixed at Rs 43,000. MS Dhoni was offered the job of Vice President (Marketing) in July 2012 in India Cements head office in Chennai.
Document Source : Lalit Modi. #MSDhoni𓃵 pic.twitter.com/MYEuejCZuq
— Vipin Tiwari (@vipintiwari952) July 25, 2023
Tags: Lalit Modi, M.S Dhoni