এ বছর নেতাজির ১২৫তম জন্মবার্ষিকী। সেই নিয়ে এর মধ্যেই উঠেপড়ে লেগেছে রাজ্যের শাসক এবং প্রধান বিরোধী দল। এদিন এই উদযাপন নিয়ে নবান্নে ভার্চুয়াল বৈঠক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। সেখানেই ২৩ জানুয়ারি দিনটি ‘দেশনায়ক দিবস’ হিসাবে ঘোষণা করলেন।
পাশাপাশি আরও এক বার চাপ বাড়ালেন কেন্দ্রের ওপর। দাবি করলেন, ওই দিনটিকে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করা হোক। এই নিয়ে কেন্দ্রকে ফের চিঠি লিখলেন তিনি। গত নভেম্বরেও মোদি সরকারকে একই আবেদন জানিয়ে চিঠি লিখেছেন।
এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নেতাজির পৌত্র সুগত বসু, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিত্ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়। ছিলেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরাও। বৈঠকে উঠে এসেছে নেতাজির জন্মজয়ন্তী উদ্যাপন নিয়ে বেশ কিছু পরিকল্পনার কথা।
কী কী পরিকল্পনা রয়েছে রাজ্যের?
• সেদিন ‘দেশনায়ক দিবস’
• শ্যামবাজার থেকে রেড রোড পর্যন্ত মিছিল
• নেতাজির জন্ম সময় ১২টা ১৫ মিনিটে রাজ্য জুড়ে সাইরেন বাজবে
• প্রত্যেক বাড়িতে শঙ্খধ্বনি করার আবেদন মমতার
• নেতাজির জীবন নিয়ে তৈরি হবে স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি
• স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি হবে ‘আজাদ হিন্দ বাহিনী’
• মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে গড়া হয়েছে কোঅর্ডিনেশন কমিটি