ভারতীয় সারস্বত সাধনার এক অনন্য ব্যক্তিত্ব । বহুমুখী সাধনে একজন ভারতীয় সঙ্গীত পরিচালক , গীতিকার , সুরকার ও গল্পকার । শুধুমাত্র বাংলা নয় হিন্দী , মালায়ামান চলচ্চিত্রে এক অনন্য পরিচালক তিনি । তবে সাধনা বহুমুখী তাঁর , তাই পরিচালনের মধ্যে আত্মপ্রকাশে তাঁর সারস্বত সীমাবদ্ধ হতে পারে না । তাই সুরস্রষ্টা এবং গণসংগীতের প্রনেতা হিসাবে তিনি অনন্য ব্যক্তি সাধক ।
সাধনা যখন সারস্বতে নিজ অনুভূতির ভূমে ব্যক্তিমনকে স্মরণীয় করে, তখন সাধনা তাঁর পরিচিতি সরল উপাখ্যানে সাবলীল হয়ে উঠে ।তাই তিনি গুণীসুধীদের কাছে “সলিলদা “ ।
সারস্বতে তিনি নিজ কায়ার সাথে লীন হয়েছেন । বাদ্যের সাথে তন্ত্রী এক হয়েছে ।সাহিত্য কবিতাও প্রশ্নংসার দাবি রাখে । তাই তিনি মৌলিক ব্যক্তিত্ব ।
পাশ্চাত্য প্রভাব ঃ
সলিল চৌধুরীর সঙ্গীতে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের মিশ্রণ পরিলক্ষিত হয়।তাই তো স্মরণে “ রাতো কি সায়ে ঘানে “ , “ইতনা না মুঝে তু পেয়ার বাড়া”।
চলচ্চিত্রের তালিকায় উল্লেখ্য সলিল চৌধুরী ঃ
দুই বিঘা জমি হিন্দিতে “দো বিঘা জমিন “ (সুরকার হিসাবে )
- কাবুলিওয়ালা
- মধুমতি
এছাড়াও সুরকারে ,
নকরি , জাগতে রাহো , পরিবার , আওয়াজ ইত্যাদি
পুরস্কারে স্বীকৃতি ব্যক্তিত্ব ঃ
সঙ্গীত নাটক একাডেমী পুরস্কার , ফিল্মফেয়ার সেরা সঙ্গীত পরিচালক।
আজ সারস্বতে সাধনার ভূমে সেই ব্যক্তি মননকে করপুটে বিনম্রতায় শ্রদ্ধা জানাই ।