বিধাননগরের ৪১ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ৩৯ টি এবং কংগ্রেস ও নির্দলরা ১ টি করে আসনে জয়ী হয়েছে
বিধাননগর পৌরনিগমের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী সম্রাট বড়ুয়া। ৬৬৮৩ ভোটে জয়ী হয়েছেন সম্রাট বড়ুয়া। বিধাননগর পুরনিগমের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী মমতা মণ্ডল। ১১০০-র বেশি ভোটে জয়ী নির্দল প্রার্থী মমতা মণ্ডল। ৩ হাজার ৯৯৭ ভোটে জয়ী ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী। বিধাননগরে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী পিয়ালী সরকার। বিধাননগরে জয়ী হয়েছেন সব্যসাচী দত্ত। বিধাননগর ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী আরাত্রিকা ভট্টাচার্য। ১০ হাজার ৩৪২ ভোটে জয়ী হয়েছেন আরাত্রিকা ভট্টাচার্য।
বিধাননগরে কে কোন ওয়ার্ডে জিতলেন তা জেনে নিন–
ওয়ার্ড জয়ী দল
০১ পিনাকী নন্দী তৃণমূল কংগ্রেস
০২ রহিমা বিবি তৃণমূল কংগ্রেস
০৩ অরাত্রিকা ভট্টাচার্য তৃণমূল কংগ্রেস
০৪ শাহনওয়াজ আলি মণ্ডল তৃণমূল কংগ্রেস
০৫
০৬
০৭ দেবরাজ চক্রবর্তী তৃণমূল কংগ্রেস
০৮
০৯ সমরেশ চক্রবর্তী তৃণমূল কংগ্রেস
১০ প্রণয় রায় তৃণমূল কংগ্রেস
১১ অনিতা বিশ্বাস তৃণমূল কংগ্রেস
১২ মমতা মণ্ডল নির্দল
১৩
১৪ গীতা সরদার কংগ্রেস
১৫ সুজিত মণ্ডল তৃণমূল কংগ্রেস
১৬ জয়শ্রী বাগুই তৃণমূল কংগ্রেস
১৭ আশুতোষ নন্দী তৃণমূল কংগ্রেস
১৮ ইন্দ্রনাথ বাগুই তৃণমূল কংগ্রেস
১৯ পিয়ালী সরকার তৃণমূল কংগ্রেস
২০ প্রসেনজিৎ নাগ তৃণমূল কংগ্রেস
২১ মনোরঞ্জন ঘোষ তৃণমূল কংগ্রেস
২২ অতীন্দ্রনাথ সানা তৃণমূল কংগ্রেস
২৩ ঝুনকো মণ্ডল তৃণমূল কংগ্রেস
২৪ মণীষ মুখোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেস
২৫ পূর্ণিমা নস্কর তৃণমূল কংগ্রেস
২৬ সুশোভন মণ্ডল তৃণমূল কংগ্রেস
২৭ বিনু মণ্ডল তৃণমূল কংগ্রেস
২৮ প্রবীর সরদার তৃণমূল কংগ্রেস
২৯ কৃষ্ণা চক্রবর্তী তৃণমূল কংগ্রেস
৩০ অনিতা মণ্ডল তৃণমূল কংগ্রেস
৩১ সব্যসাচী দত্ত তৃণমূল কংগ্রেস
৩২ কাকলি সাহা তৃণমূল কংগ্রেস
৩৩ বানীব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেস
৩৪ রঞ্জন পোদ্দার তৃণমূল কংগ্রেস
৩৫
৩৬
৩৭
৩৮
৩৯
৪০ তুলসী সিনহা রায় তৃণমূল কংগ্রেস
৪১ রত্না ভৌমিক তৃণমূল কংগ্রেস
তৃণমূলে প্রত্যাবর্তনেই বাজিমাত সব্যসাচী দত্তের। বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের শিরোপা মাথায় না উঠলেও পুরনিগমে জয় ছিনিয়ে নিলেন সব্যসাচী দত্ত। জয় নিশ্চিত হতেই সস্ত্রীক হাজির হলেন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে। পেলেন উপহার।
২০১৫ সালে নতুন করে তৈরি হয়েছিল বিধাননগর পুরসভা। সে বছরের অক্টোবরে তৃণমূলের হয়ে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হন সব্যসাচী দত্ত। জয়ীর হাসি হাসেন তিনি। তবে ৪ বছর পর ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের পর ঘাসফুল শিবিরের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হয় তাঁর। মেয়র পদ থেকে ইস্তফা দেন। রাজনৈতিক মহলে শিবির বদলের জল্পনাও তৈরি হয়েছিল। সেই গুঞ্জনকে সিলমোহর দিয়ে বিজেপিতে যোগ দেন সব্যসাচী। অমিত শাহের হাত ধরে পদ্ম শিবিরে নাম লেখান। দলে যোগের ‘উপহার’ হিসাবে বিধানসভা ভোটের টিকিট পান। গেরুয়া শিবিরের হয়ে লড়ে পর্যুদস্ত হন। সুজিত বসুর বিরুদ্ধে ভোটে লড়ে হেরে যান।