কংগ্রেস ও আইএসএফ-র সঙ্গে বোঝাপোড়া চূড়ান্ত হলেও কাগজপত্রের ফাঁদে আটকে রয়েছে কিছু প্রক্রিয়া। সেই কারণে এ দিন কেবল বামেরা নিজেদের প্রার্থীর নামই ঘোষণা করে। দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকায় যে তরুণ প্রার্থীদের যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে তা প্রার্থীদের নামগুলিতেই সাফ হয়ে গিয়েছে। ফলে অভিজ্ঞতা ও তারুণ্য দুই-ই প্রাধান্য পেয়েছে। শিলিগুড়ি, রায়দিঘীর মতো আসনে একদিকে যেমন প্রত্যাশিতভাবে পুরনো মুখগুলিকে প্রার্থী করা হয়েছে, তেমনই বেশ কিছু আসনে ছাত্র-যুব সংগঠনের নেতারা সুযোগ পেয়েছেন। দেখে নিন দ্বিতীয় দফায় প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর কাদের নাম এল তালিকায়।
নন্দীগ্রামে হয় আব্বাস বা তাঁর দলের কাউকেই প্রার্থী করা হতে পারে বলে জল্পনা চলছিল রাজ্য রাজনীতিতে। কিন্তু বুধবার আলিমুদ্দিন থেকে মীনাক্ষীর নামে সিলমোহর পরে। মীনাক্ষী বলেন, ‘‘দল লড়তে বলেছে। তাই লড়ছি। শুধু নন্দীগ্রাম নয়, রাজ্যের সর্বত্র লড়াই হবে।’’
- বাসন্তী- সুভাষ নস্কর,
- কুলতলী- রামশঙ্কর হালদার,
- রায়দিঘী- কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়,
- জামুড়িয়া-ঐশী ঘোষ,
- কুলপি- আইএসএফ,
- জয়নগর- অপূর্ব প্রামাণিক,
- বারুইপুর পূর্ব- স্বপন নস্কর,
- ক্যানিং পূর্ব- আইএসএফ,
- ক্যানিং পশ্চিম- কংগ্রেস,
- ডায়মন্ড হারবার- প্রতিকূর রহমান,
- খানাকুল- নিষ্পত্তি হয়নি,
- কসবা- শতরূর ঘোষ,
- যাদবপুর- সুজন চক্রবর্তী,
- টালিগঞ্জ- দেবদূত ঘোষ,
- বালি- দীপ্সিতা ধর,
- আরামবাগ- শক্তিমোহন মালিক,
- সিঙ্গুর- সৃজন ভট্টাচার্য,
- চণ্ডীতলা- মহম্মদ সেলিম।
- শিলিগুড়ি- অশোক ভট্টাচার্য,
- কামারহাটি- সায়নদীপ মিত্র,
- দমদম- পলাশ দাস,
- রাজারহাট নিউটাউন- সপ্তর্ষি দেব,
- বর্ধমান দক্ষিণ- পৃথা তা।