∆ ভারত :- ০
∆ বাহরিন :- ১
( জামাল রশিদ)
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে দুরন্ত জয় দিয়ে শুরু করে সংযুক্ত আরব আমিরাশাহির বিপক্ষে হারের পর বাহরিনের বিরুদ্ধে জয় বা ড্র করলেই পরের রাউন্ডের টিকিট পাকা। এই অবস্থায় ১১৩ নম্বর মিরোস্লাভ পুকুরের বাহরিনের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল বঙ্গসন্তান প্রনয় হালদারের নেতৃত্বাধীন ভারতী। প্রথমার্ধে ভারতকে রীতিমতো চেপে ধরেছিল বাহরিন। অ্যানাস চোট পেয়ে উঠে গেলে তার জায়গায় মাঠে নেমেছিলেন সালাম রন্জ্ঞন সিং। কিন্তু প্রথম ২৫’ ভারতীয় ডিফেন্সে আছড়ে পড়তে থাকে একের পর এক অ্যাটাক। কিন্তু ভারতীয় ডিফেন্স ভাঙতে পারেনি বাহরিন। এরপর মিডফিল্ডের কন্ট্রোল নিয়ে ভারত কিছু সুযোগ তৈরি করলেও বিরতিতে যাওয়ার সময় স্কোর ছিল ০-০।
দ্বিতীয়ার্ধে ও বাহরিন আক্রমনের একের পর এক ‘সুনামি’ আছড়ে পরে ভারতীয় ডিফেন্সে। আবদুল্লাহ ইউসুফদের একের পর এক অ্যাটাক একা কুম্ভ হয়ে আটকে দিতে থাকেন গুরপ্রীত সিং। শুভাশিষের ভুলে ৭২’ ইনডাইরেক্ট ফ্রিকিক পায় বাহরিন। কিন্তু সেই ফ্রিকিক ভারতীয় প্রাচীরে প্রতিহত হয়। ৮৯’ প্রনয়ের পেনাল্টি বক্সের ভুলে পেনাল্টি পায় বাহরিন। পেনাল্টি থেকে ৯০’+ জামাল রশিদ বাহরিনকে ১-০ গোলে এগিয়ে দেয়। ৪’ অতিরিক্ত সময় পায় ভারত। ভারতের বিপক্ষে তাদের হেড টু হেডে ৫ম জয় তুলে নিয়ে ২য় রাউন্ডে পৌঁছে যায় বাহরিন।